পুরনো বন্ধুর বাড়িতে গল্প করতে এসেছিলাম৷ শুক্রবার বিকেলে কলকাতায় শতাব্দী রায়ের বাড়ি থেকে বেরিয়ে এই কথাই জানালেন তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ৷ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে শতাব্দী রায়কে নিয়ে রাজনৈতিক জল্পনা তুঙ্গে৷ ফলে ‘বেসুরো’ শতাব্দীর মান ভাঙাতেই কি কুণাল ঘোষ গিয়েছিলেন? এই প্রশ্নের উঠেছিল আগেই৷ কিন্তু কুণাল ঘোষ গোটা ব্যাপারটাকেই ব্যক্তিগত সাক্ষাৎ বলে এড়িয়ে গেলেন ৷
স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে ঠোঁটের কোণায় হাসি ঝুলিয়ে রাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদ জানালেন, দল শতাব্দীর সঙ্গে কথা বলবে ৷ তিনি শুধু পুরনো বন্ধুর সঙ্গে কথা বলে গেলেন ৷ ভিতরে কী কথা হয়েছে, তা নিয়ে সংবাদমাধ্যমের সামনে প্রকাশ করতে চান না বলেও জানিয়েছেন ৷ তাই শতাব্দী-ইশুতে ড্যামেজ কন্ট্রোল হল কি না, তা নিয়ে ধন্দ রয়েই গেল ৷
শতাব্দী রায় বীরভূমের সাংসদ ৷ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাঁর ফ্যান ক্লাবের পেজ থেকে আচমকা একটি পোস্ট হয় ফেসবুকে ৷ সেখানে শতাব্দীর জবানিতে লেখা হয় যে তিনি নিজের সংসদীয় এলাকায় ঠিকমতো কাজ করতে পারছেন না ৷ ফলে জল্পনা ছড়ায় যে তিনি বিজেপিতে যোগদান করতে পারেন ৷
Be the first to comment