Supreme Court LIVE — আদালতে মুখ্যমন্ত্রী পদত্যাগের দাবি আইনজীবীর, ‘আপনাকে বের করে দেব’, ধমক প্রধান বিচারপতির

Spread the love

আর জি কর মামলায় আজ ফের সুপ্রিম শুনানি। প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জে বি পার্দিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রর বেঞ্চে শুরু সওয়াল-জবাব। দেশের উচ্চ আদালতে আজ মুখোমুখি ইন্দিরা জয়সিং ও কপিল সিব্বল। রাজ্যের তরফের আইনজীবী সিব্বল। এদিকে আজ গীতা লুধরার বদলে জুনিয়র চিকিৎসকদের হয়ে সওয়াল করবেন ইন্দিরা জয়সিং। এদিন আদালতের প্রশ্নের মুখে কী জানাবে রাজ্য-সিবিআই? কী নির্দেশ দেবে শীর্ষ আদালত? সেদিকেই নজর গোটা দেশের। সুপ্রিম শুনানির প্রতি মুহূর্তের খবর জানতে চোখ রাখুন রোজদিনের লাইভ আপডেটে (LIVE UPDATE)। 

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৩:২৯ : মঙ্গলবারের মতো আরজি কর মামলার শুনানি শেষ হল সুপ্রিম কোর্টে। উঠে গেলেন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্র। এজলাস ছাড়লেন আইনজীবীরাও।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৩:১৩ : আদালতে মুখ্যমন্ত্রী পদত্যাগের দাবি আইনজীবীর। ‘আদালত রাজনৈতিক মঞ্চ নয়, আপনাকে বের করে দেব’,  ধমক প্রধান বিচারপতির।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৩:১০ : মঙ্গলবার জুনিয়র ডাক্তারদের হয়ে সুপ্রিম কোর্টে সওয়াল করছেন আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিংহ। তিনি বলেন, “জুনিয়র ডাক্তারদের আস্থা অর্জনের জন্য রাজ্যের সঙ্গে তাঁদের যে বোঝাপড়া, তা নথিবদ্ধ রাখা হোক। আমরা জানি, আমাদের সব দাবি এক দিনে পূরণ হবে না। জুনিয়র ডাক্তারেরা কাজে ফিরতে চান। কিন্তু বিষয়ে এখনই নজর দেওয়া দরকার।” কর্মবিরতি তোলা প্রসঙ্গে ইন্দিরা বলেন, “জুনিয়র ডাক্তারেরা জেনারেল বডির মিটিং করে সিদ্ধান্ত নেবেন। তার জন্য একটু সময় লাগবে।”

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৫৯ : নিরাপত্তার স্বার্থে মনিটরিং কমিটি তৈরির কথা বললেন প্রধান বিচারপতি। প্রতিটি হাসপাতালের নিরাপত্তা, কোনও রকম হেনস্তার ঘটনা ঘটছে কি না, খতিয়ে দেখবে এই কমিটি।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৫৪ : নিরাপত্তাহীনতাই কাজে না ফেরার কারণ, আদালতে জানালেন জুনিয়র ডাক্তারদের আইজীবী। মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠকের কথাও তুলে ধরলেন তিনি।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৫২ : আরজি কর হাসপাতালে আগে ৩৭টি সিসি ক্যামেরা ছিল। মঙ্গলবার রাজ্য জানায় আরও ৪১৫টি সিসি ক্যামেরা লাগানো হবে ওই হাসপাতালে। প্রধান বিচারপতি রাজ্যের উদ্দেশে বলেন, “এখন বলছেন আরজি কর হাসপাতালে ৪১৫টি ক্যামেরা লগানো হবে। আগে মাত্র ৩৭টি ছিল?”

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৫০ : হাসপাতালে চিকিৎসকদের নিরাপত্তায় কী কী পদক্ষেপ করা হয়েছে, সেই বিষয়ে রিপোর্ট দিলেন রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম। রাজ্য আদালতে জানিয়েছে, রাজ্যের সব হাসপাতালে ডাক্তারদের জন্য শৌচাগার, বিশ্রাম কক্ষ, সিসি ক্যামেরা লাগানো হবে। চিকিৎসকদের ডিউটি রুমে নিরাপত্তা দেওয়ার কথাও জানানো হয়েছে।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৪৮ : সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়ে রাজ্যের উদ্দেশে প্রধান বিচারপতির মন্তব্য, “ওই চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের সাত দিনের ট্রেনিং দিয়ে কী ভাবে তাঁদের থেকে উপযুক্ত নিরাপত্তার আশা করেন? কী ভাবে গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় নিরাপত্তার দায়িত্বে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগ করতে পারে রাজ্য? রাজ্যের এই বিষয়ে ভাবা উচিত।”

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৪৬ : নিরাপত্তার কাজে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন আদালতের। ৭ দিনের ট্রেনিংয়ে কাউকে নিয়োগ করা হলে নিরাপত্তা  কীভাবে নিশ্চিত হবে?  প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন, কীভাবে চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের উপর ভরসা করে সরকার চলতে পারে? জেলাশাসক-সহ পুলিশ প্রশাসনকে হাসপাতালের নিরাপদ পরিবেশ বজায় রাখতে পদক্ষেপ করতে হবে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। সিব্বলকে নির্দেশ ডি ওয়াই চন্দ্রচুড়ের।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৩৯ : প্রধান বিচারপতি বলেন, “অভিযুক্ত পুলিশের এক জন। তিনি এক জন সিভিক ভলান্টিয়ার। নিরাপত্তার জন্য সিভিক ভলান্টিয়ারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়নি তো? নিরাপত্তার অভাব ছিল বলেই তো ওই সিভিক ভলান্টিয়ার সারা হাসপাতাল ঘুরে বেড়িয়েছেন।” রাজ্যের উদ্দেশে প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন, “আবার নিরাপত্তার দায়িত্বে অস্থায়ী কর্মী রাখবেন? যেখানে সব সময় কাজ চলছে। ডাক্তাররা ৩৬ ঘণ্টা কাজ করছেন। সেখানে এমন নিরাপত্তা কেন?”

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:২৬ : রাজ্যের তরফে পদক্ষেপ করা হয়েছে। তার কপি জমা দেওয়া হয়েছে। জানালেন সিব্বল। তিনি বলেন, হাসপাতালে পুরুষ ও মহিলাদের জন্য রেস্ট রুম তৈরি হচ্ছে। ৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে কাজ শেষ হবে। একই সময়ের মধ্যে সিসিটিভি ক্যামেরাও বসানো হবে একাধিক। সম্পূর্ণ হবে অতিরিক্ত শৌচাগারের কাজও।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:২৪ : জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠকের প্রসঙ্গ তুললেন কপিল সিব্বল। মিনিটসের কথা উল্লেখ করে সিব্বলের প্রশ্ন, জুনিয়র ডাক্তাররা কাজে না ফিরলে কী করব?  প্রধান বিচারপতি বললেন, আমরা শেষ শুনানিতে নির্দেশ দিয়েছিলাম পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে। সে বিষয়ে রাজ্য কী পদক্ষেপ করেছে তা জানতে চাইলেন তিনি।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:২০ : সুপ্রিম কোর্ট প্রশ্ন তোলার পরেই বিজ্ঞপ্তির অংশ মুছে দেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিলেন রাজ্যের আইনজীবী। রাজ্য জানায়, ওই বিজ্ঞপ্তির যে ৫ এবং ৬ নম্বর অংশ নিয়ে আপত্তি রয়েছে, তা মুছে ফেলা হবে।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:১৪ : রাজ্যের তরফে বলা হয়, মহিলা চিকিৎসকদের ক্ষেত্রে ডিউটি ১২ ঘণ্টার বেশি না করা ও রাজ্যের নিয়ম মেনে রাতে ডিউটি না দেওয়ার কথা। পালটা বিচারপতি বললেন, কী করে বলছেন যে মহিলারা রাতে কাজ করবেন না?  মহিলারা কাজ করতে প্রস্তুত, তাঁদের কোনও ছাড় প্রয়োজন নেই। এর পরই সিব্বলকে প্রধান বিচারপতি বললেন, ছাড় নয়, মহিলাদের নিরাপত্তা দিতে হবে। রাত্তিরের সাথী প্রকল্পের বিজ্ঞপ্তি সংশোধনের নির্দেশ আদালতের।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:০৬ : জুনিয়র ডাক্তাররা যে আতঙ্কিত ফের তা আদালতে বলেন ডাক্তারদের আইনজীবী। তিনি বলেন, ১৫১৪ সিভিক ভলান্টিয়ারকে সরিয়ে রাজ্য পুলিশকে নিয়োগ করার আর্জি রইল।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৫৮ : জুনিয়র ডাক্তারদের তরফে আইনজীবী করুণা নন্দী বলেন,  রাজ্য বলছে তাঁদের কর্মবিরতিতে স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভেঙে পড়ছে। এদিকে ওভারটাইম করতে হচ্ছে সিনিয়রদের। পালটা প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন, সব কি স্বাভাবিক? তাতে করুনা নন্দী বললেন, জুনিয়রদের ঘাটতি পূরণে কাজ করছেন সিনিয়ররা। আন্দোলনকারীদের আমজনতার কাছে নেতিবাচকভাবে তুলে ধরা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করলেন তিনি। বিভিন্ন হাসপাতালে যে নিরাপত্তার খাতিরে যে ১৫১৪ জনকে নিযুক্ত করা হয়েছে তা নিয়ে আপত্তি প্রকাশ করলেন আইনজীবী।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৫৫ : প্রধান বিচারপতি বলেন, “নির্যাতিতার বাবা যে সব বিষয় তুলেছেন, সিবিআইয়ের সেগুলি দেখা উচিত।”

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৫৩ : উইকিপিডিয়া থেকে অবিলম্বে সরিয়ে ফেলতে হবে আরজি করের নির্যাতিতার নাম। নির্দেশ প্রধান বিচারপতির।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৪৮ : জনস্বার্থ মামলাকারী বিজয়কুমার সিঙ্ঘলের আইনজীবী ফিরোজ এডুলজি আদালতে বলেন, “কলকাতা পুলিশ কেন ২৭ মিনিটের ফুটেজ দিল? বাকি ফুটেজ দিল না কেন?” তাঁর অভিযোগ, সিজ়ার লিস্টে নির্যাতিতার জিন্স এবং অন্তর্বাস নেওয়া হয়নি। একই সঙ্গে তাঁর প্রশ্ন, নমুনা কবে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হল? এডুলজির দাবি, সিসি ক্যামেরার ডিভাইস ব্লক করা হয়ে থাকতে পারে।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৪৪ : সিবিআইয়ের আইনজীবী জানালেন, পুলিশ তথ্যপ্রমাণ দেওয়ার সময় কোনও চালান দেয়নি। আদালতের  সিব্বলকে প্রশ্ন করা হয় ভিডিও রেকর্ডিং তুলে দেওয়া হয়েছে কি না। তাঁর দাবি, দেওয়া হয়েছে।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৪২ : কলকাতা পুলিশকে সিবিআইকে সহযোগিতার নির্দেশ আদালতের। উত্তরে সিব্বল বললেন, ৭ থেকে ৮ ঘণ্টার ভিডিও ফুটেজ দেওয়া হয়েছে। সিবিআইয়ের আইনজীবীর দাবি, মাত্র ২৭ মিনিটের ফুটেজ দেওয়া হয়েছে।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৩৯ : সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা বলেন, উইকিপিডিয়ায় নির্যাতিতার নাম ও ছবি রয়ে গিয়েছে। আদালত বলল, আমরা নির্দেশ দেব দ্রুত এসব তথ্য সরিয়ে ফেলার। সিবিআইয়ের আইনজীবী মেহতা জানান, “আমরা উইকিপিডিয়াকে ছবি ও নাম সরাতে বলেছিলাম। ওরা রাজি হয়নি।” চন্দ্রচূড় বললেন, “ঠিক আছে আমরা বিষয়টা দেখছি।”

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৩৭ : বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় বললেন,  যেভাবে তদন্ত হয়েছে তাতে নির্যাতিতার বাবা-মায়ের উদ্বেগ যুক্তিসংগত। এমনিতেই পাঁচ দিন দেরি হওয়ায় সিবিআই কিছুটা পিছিয়ে পড়েছে। আমরা নির্যাতিতার বাবার চিঠি প্রকাশ্যে আনব না। তাতে অনেক তদন্ত সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৩৫ : সিবিআই রিপোর্টে যা দিয়েছে, তা খুবই উদ্বেগের বলে মন্তব্য করলেন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৩২ : জুনিয়র ডাক্তারদের আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিংহ বলেন, “ঘটনাস্থলে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের নাম জমা দিতে চাই সিবিআইকে। যাঁদের সেখানে থাকার দরকার ছিল না, তাঁরাও ছিলেন। এখনই এটা প্রকাশ্যে আনতে চাই না।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:২৬ : আরজি কর কাণ্ডের তদন্ত ‘খুবই গুরুত্বপূর্ণ জায়গায়’ রয়েছে বলে মন্তব্য করলেন প্রধান বিচারপতি। সিবিআইয়ের দেওয়া রিপোর্ট পড়ে তাঁর পর্যবেক্ষণ, “সিবিআইয়ের তদন্ত ঘুমিয়ে যায়নি। তারা তদন্ত করছে। তদন্ত খুবই গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় রয়েছে।” তদন্ত রিপোর্ট পড়ে প্রধান বিচারপতি বলেন, “আমরা তদন্ত রিপোর্ট দেখেছি। যে বিষয়গুলি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল, তদন্তে সেগুলি উঠে এসেছে।” তিনি এদিন আরও পর্যবেক্ষণ দেন, “তদন্ত চলছে। এই অবস্থায় রিপোর্ট প্রকাশ্যে এলে তদন্তপ্রক্রিয়া ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।”

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:২১ : সিবিআইয়ের জমা দেওয়া রিপোর্ট পড়ে দেখলেম প্রধান বিচারপতি। তারপরই সিবিআইয়ের উদ্দেশে প্রশ্ন, চার্জশিট জমা দিতে কত দিন সময় লাগবে?

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:১৮ : আরজি কর-কাণ্ডে তদন্তের অগ্রগতি জানিয়ে ফের ‘স্টেটাস রিপোর্ট’ জমা দিল সিবিআই। রিপোর্ট পড়ে দেখছেন তিন বিচারপতি।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:১৫ : রাজ্যের আর্জি খারিজ। ‘লাইভ স্ট্রিমিং’ বা সরাসরি সম্প্রচার বন্ধ নিয়ে রাজ্যের আর্জি খারিজ করলেন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়। তিনি বলেন, “আমরা সরাসরি সম্প্রচার বন্ধ করতে বলতে পারব না। এটা জনস্বার্থ মামলা।”

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:০৭ : মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলা শুরু হওয়ার পরেই রাজ্যের আইনজীবী কিছু বলার জন্য প্রধান বিচারপতির বেঞ্চের কাছে ৫ থেকে ১০ মিনিট সময় চান। প্রধান বিচারপতি বলেন, “নির্দেশ অনুযায়ী বলবেন। কেউ হঠাৎ বলতে উঠবেন না।” তার পরে রাজ্যের আইনজীবী প্রধান বিচারপতির বেঞ্চের কাছে শুনানির সরাসরি সম্প্রচার বা লাইভ স্ট্রিমিং বন্ধের আর্জি জানান। তিনি বলেন, “এই মামলার সঙ্গে যুক্ত মহিলা আইনজীবীদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। আমাদের ভাবমূর্তি রয়েছে। বলা হচ্ছে, আমরা না কি কোর্টে হাসাহাসি করছি।”

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৫৬ : আরজি কর মামলার শুনানি শুরু হচ্ছে সুপ্রিম কোর্টে। বসল প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চ।

১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৩৭ : এজলাসে উপস্থিত হলেন বিভিন্ন পক্ষের আইনজীবীরা। কিছু ক্ষণ পরেই সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের এজলাসে আরজি কর মামলার শুনানি শুরু হবে।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*