রাজ্যের সব মানুষের খাদ্যসুরক্ষা সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন সরকার শুরু থেকেই কাজ করছে। খাদ্যসাথী প্রকল্পের হাত ধরে রাজ্যের দিন আনা দিন খাওয়া মানুষ গুলোর মুখে একটু অন্য তুলে দিতে তৃণমূল স্তরে চলেছে প্রচেষ্টা। বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক দারিদ্র্য দূরীকরণ দিবসে টুইটারে দারিদ্র্য দূরীকরণ নিয়ে ফের অঙ্গীকারবদ্ধ হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন টুইটারে তিনি বলেন, আজ আন্তর্জাতিক দারিদ্র্য দূরীকরণ দিবস। বাংলার সরকার দারিদ্র্য দূরীকরণ, বেকারত্ব হ্রাস, নিরক্ষরতা দূরীকরণ এবং মানবাধিকার রক্ষা করতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
টুইটারে মুখ্যমন্ত্রী আরও দাবি করেন, ‘খাদ্য সাথী’ প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের ৮.৫ কোটি মানুষের খাদ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে বাংলার সরকার। এছাড়াও, জঙ্গলমহল, পাহাড়, আয়লা বিধ্বস্ত অঞ্চল, চা বাগান, সিঙ্গুরের কৃষকদের এবং টোটো জনগোষ্ঠীর মানুষকে বিশেষ খাদ্য প্যাকেজ প্রদান করা হয়।
তবে ক্ষুধা সূচকের নিরিখে এ বারও তলানিতেই রইলো ভারত। সদ্য প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী, ১১৭টি দেশের মধ্যে ভারতের স্থান ১০২। পরিস্থিতি এতটাই বেহাল যে পাকিস্তানের মতো দেশও ভারতকে পিছনে ফেলে এগিয়ে গিয়েছে। তালিকায় ভারতের থেকে উপরে রয়েছে শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, নেপালও। রিপোর্ট খতিয়ে দেখে বিশেষজ্ঞদের অনেকে বলছেন, ভারতের খারাপ ফলের জন্য গোটা দক্ষিণ এশিয়ার গড় মান কমে গিয়েছে।
Be the first to comment