আরও কমল টাকার দাম। বৃহস্পতিবার টাকার দর দাঁড়িয়েছে ৭০ টাকা ৩২ পয়সা। দর কমেছে ৪৩ পয়সা। ক্রমাগত মূল্যপতনে সর্বত্র উদ্বেগ ছড়ালেও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অরুণ জেটলি বুধবার জানিয়েছেন, দেশে যথেষ্ট পরিমাণ বিদেশি মুদ্রা মজুদ রয়েছে। তাই চিন্তার কোনও কারণ নেই। ভরাত সবটাই নজরে রাখছে। মুদ্রাবাজারের ওঠানামার জন্য দেশ তৈরি। বিশ্ববাজারে ঝুঁকি না নেওয়ার প্রবণতার জন্যই সঙ্কট তৈরি হচ্ছে বলে অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন। ৭১ টাকা ১০ পয়সা ওঠার পর মঙ্গলবার টাকা ৬৯ টাকা ৯০ পয়সায় থিতু হয়েছিল। বাণিজ্য ঘাটতিও পাঁচবছরের মধ্যে সর্বোচ্চ হয়েছে জুলাইয়ে।
টাকার পতন নিয়ে এদিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ট্যুইট করেন, ‘‘ টাকার সর্বকালীন পতন হয়েছে ৷ আমরা সেটা সবাই জানি ৷ ফলে তেল আমদানি করতেও দাম বাড়বে ৷ এর জন্য সবজির দামও বাড়বে ৷ নোটবন্দির পর একের পর এক ধাক্কা ৷ এবার ধাক্কা এল টাকাতেও ৷ দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসার আরও ক্ষতি হবে ৷ দেশের কৃষকরাও আরও ক্ষতিগ্রস্ত হবেন ৷ ক্রমশ সময় পেরিয়ে চলেছে ৷ দেওয়াল লিখন পড়া যাচ্ছে ৷ ’’
Be the first to comment