আজ দীঘায় বিশ্ববাংলা কনভেনশন সেন্টারের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে তিনি বলেন, এখনও আমাদের বাম আমলের দেনা শোধ করতে হচ্ছে। এতো দেনা শোধ করেও উন্নয়নের কাজ করা যায়। এখন মানুষের জীবন গতিময়। কাজও সেই গতিতে করতে হবে। বাংলার দুটি বন্দরে বহুদিন ড্রেজিং করা হয়নি। আমি প্রথম রেলের সঙ্গে বন্দর যোগাযোগ শুরু করেছিলাম পিপিপি মডেলে।
তিনি আরোও বলেন, ১০ বছর আগেও দীঘাতে চিত্তাকর্ষক কিছু ছিলনা। সাত কিলোমিটারের মেরিনা বীচ তৈরী করছি। দীঘায় বিশ্ববাংলা গেট হয়েছে, বিশ্ববাংলা ময়দান হয়েছে। ল্যারিকা হোটেলকে নতুন করে তৈরী করা হচ্ছে। আমি জগন্নাথ দেবের ভক্ত। পুরীর আদলে জগন্নাথ মন্দির তৈরী হবে এখানে। দীঘায় ধর্মীয় পর্যটন কেন্দ্রও গড়া হবে। এখানে স্থায়ী হেলিপ্যাড তৈরী করা হয়েছে। আগামীদিনে এখানে সি-প্লেন নামানোর বন্দোবস্ত করা হচ্ছে। এখানে ইলেকট্রিক বাস দেওয়া হবে সঙ্গে চার্জিং ষ্টেশন। দুটো আন্তর্জাতিক মানের পার্কিং প্লাজা তৈরী করা হবে।
তিনি বলেন, এখানে আরেকটা বন্দর তৈরী করা হবে তাজপুরে। কেন্দ্রকে পাঁচ বছর ধরে বলে কোনও কাজ হয়নি। রাজ্য সরকার নিজে এই বন্দর তৈরী করবে। এতে অনেকের কর্মসংস্থান হবে। এই সব অঞ্চলের গুরুত্ব বাড়বে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, নির্বাচন আসবে যাবে, কিন্তু, পাঁচ বছর কাজ তো করতে হবে। কাজের প্রতিযোগিতা হোক, দাঙ্গা-দলাদলি-সন্ত্রাসের প্রতিযোগিতা নয়।
এদিন কী বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়?
শুনুন!
Be the first to comment