শরৎ ঋতু হলো উৎসবের ঋতু। বাঙালির সবচেয়ে বড়ো উৎসব দুর্গা পুজো এই সময়ই হয়। এ বছর অকালবোধন দুর্গা পুজো শেষ হয়েছে। মা গেছেন কৈলাসে। তারপর একে একে লক্ষ্মী পুজো, কালী পুজোও হয়ে গেছে। দীপাবলির আলোকমালায় সকলের হৃদয় হয়েছে আলোকিত। কিন্তু বাঙালির তো বারো মাসে তেরো পার্বণ। এসে গেল জগদ্ধাত্রী পুজো। উদ্বোধনও শুরু হয়ে গেছে। ২৪ অক্টোবর মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি পোস্তা বাজার মার্চেন্টস অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত জগদ্ধাত্রী পুজোর উদ্বোধন করেন। ছিলেন সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, মেয়র তথা মন্ত্রী শোভন চট্টোপাধ্যায়, মন্ত্রী মলয় ঘটক, মন্ত্রী শশী পাঁজা, বিধায়ক স্মিতা বক্সী, পুলিশ কমিশনার রাজীব কুমার-সহ বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি।
জগদ্ধাত্রী পুজোর নাম করলেই যে জায়গাদুটির নাম আমাদের প্রথম মনে আসে তা হলো চন্দননগর ও কৃষ্ণনগর। তবে এই দুয়ের প্রতিযোগিতায় চন্দননগর তার আলোকসজ্জা, প্রতিমা, প্যাণ্ডেল—সার্বিক জাঁকজমকে এগিয়ে—একথা বলাই বাহুল্য। এ বছর চন্দননগরে জগদ্ধাত্রী পুজোর উদ্বোধনে গিয়েছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ অভিষেক ব্যানার্জি। বিভিন্ন মণ্ডপ ঘুরে দেখেন অভিষেক। সঙ্গে ছিলেন সাংসদ রত্না দে নাগ, তিন মন্ত্রী তপন দাশগুপ্ত, ইন্দ্রনীল সেন, অসীমা পাত্র, বিধায়ক ডা. নির্মল মাজি, জেলা যুব সভাপতি শান্তনু ব্যানার্জি প্রমুখ।
Be the first to comment