বেসরকারি সংস্থাগুলিই নির্ধারণ করবে ট্রেনের যাত্রীভাড়া

Spread the love

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন প্রশাসন রেল নেটওয়ার্ক চালু করার সঙ্গে সঙ্গে বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করার লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ নিয়েছে ।

ভারতে ট্রেনের যাত্রীভাড়া রাজনৈতিক দলগুলির উথ্থান-পতনের উপর নির্ভর করে । ভোটের দিকে তাকিয়ে বাড়ে-কমে ট্রেনভাড়া । এদেশে এক-একটি ট্রেন প্রতিদিন যে পরিমাণ যাত্রী বহন করে, পরিসংখ্যান বলছে তা অস্ট্রেলিয়ার জনসংখ্যার প্রায় কাছাকাছি । এদেশের প্রচুর সংখ্যক দরিদ্র মানুষ পরিবহনের জন্য এই বিস্তৃত নেটওয়ার্কের উপর নির্ভরশীল । বর্তমানে বেসরকারি সংস্থাগুলিকে স্টেশনের আধুনিকীকরণ থেকে শুরু করে ট্রেনগুলির পরিচালনা পর্যন্ত সবক্ষেত্রেই অংশ নিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে মোদী সরকার।

ভি কে যাদব বলেন, “অলস্টম এসএ, বোম্বার্ডিয়ার Inc, GMR ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড এবং আদানী এন্টারপ্রাইজ় লিমিটেড এই প্রকল্পের বিষয়ে আগ্রহী । রেল মন্ত্রকের হিসেব বলছে, এই প্রকল্পগুলি আগামী পাঁচ বছরে ৭.৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি বিনিয়োগ আনতে পারে।

রেলওয়ে ট্র্যাকের আধুনিকীকরণ করা প্রধানমন্ত্রীর কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ । কারণ তিনি জাপানের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে 2023 সালের মধ্যে দেশের প্রথম বুলেট ট্রেন তৈরির টার্গেট নিয়েছেন ।

সরকার সংস্থাগুলিকে জুলাই মাসে 109টি মূল রুটে 151টি যাত্রীবাহী ট্রেন চালানোর বিষয়ে নিজেদের মতামত জমা দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে । দিল্লি ও মুম্বইসহ অন্যান্য রেলস্টেশনগুলির আধুনিকীকরণের জন্য বিনিয়োগকারীদের মতামত জানাতে বলেছে ।

দেশজুড়ে বেসরকারি ট্রেন চলাচল শুরু হলে বেসরকারি সংস্থাগুলিকেই যাত্রীভাড়া নির্ধারণের অনুমতি দেবে কেন্দ্র। দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে আংশিকভাবে রেলপথ খোলার সিদ্ধান্তের পরই আজ এমনটা জানাল মোদী সরকার।

রেলওয়ে বোর্ডের চেয়ারম্যান ভি কে যাদব বলেন, বেসরকারি সংস্থাগুলিকে নিজস্ব উপায়ে ভাড়া নির্ধারণের স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে। তবে ভাড়া নির্ধারণের আগে বিভিন্ন রুটে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বাস এবং বিমান চলাচলের বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন প্রশাসন রেল নেটওয়ার্ক চালু করার সঙ্গে সঙ্গে বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করার লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ নিয়েছে।

ভারতে ট্রেনের যাত্রীভাড়া রাজনৈতিক দলগুলির উথ্থান-পতনের উপর নির্ভর করে। ভোটের দিকে তাকিয়ে বাড়ে-কমে ট্রেনভাড়া। এদেশে এক-একটি ট্রেন প্রতিদিন যে পরিমাণ যাত্রী বহন করে, পরিসংখ্যান বলছে তা অস্ট্রেলিয়ার জনসংখ্যার প্রায় কাছাকাছি। এদেশের প্রচুর সংখ্যক দরিদ্র মানুষ পরিবহনের জন্য এই বিস্তৃত নেটওয়ার্কের উপর নির্ভরশীল । বর্তমানে বেসরকারি সংস্থাগুলিকে স্টেশনের আধুনিকীকরণ থেকে শুরু করে ট্রেনগুলির পরিচালনা পর্যন্ত সবক্ষেত্রেই অংশ নিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে মোদি সরকার।

ভি কে যাদব বলেন, “অলস্টম এসএ, বোম্বার্ডিয়ার Inc, GMR ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড এবং আদানী এন্টারপ্রাইজ় লিমিটেড এই প্রকল্পের বিষয়ে আগ্রহী । রেল মন্ত্রকের হিসেব বলছে, এই প্রকল্পগুলি আগামী পাঁচ বছরে 7.5 বিলিয়ন ডলারের বেশি বিনিয়োগ আনতে পারে ।

রেলওয়ে ট্র্যাকের আধুনিকীকরণ করা প্রধানমন্ত্রীর কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ । কারণ তিনি জাপানের কাছ থেকে ঋণ নিয়ে 2023 সালের মধ্যে দেশের প্রথম বুলেট ট্রেন তৈরির টার্গেট নিয়েছেন ।

সরকার সংস্থাগুলিকে জুলাই মাসে 109টি মূল রুটে 151টি যাত্রীবাহী ট্রেন চালানোর বিষয়ে নিজেদের মতামত জমা দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে । দিল্লি ও মুম্বইসহ অন্যান্য রেলস্টেশনগুলির আধুনিকীকরণের জন্য বিনিয়োগকারীদের মতামত জানাতে বলেছে ।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*