লাদাখে চিন সীমান্তে শহিদ হয়েছেন ২০ জন জওয়ান। আর এই খবর প্রকাশ্যে আসার পর থেকেই দেশ জুড়ে চাপা উত্তেজনা।
ইতিমধ্যেই সেনাবাহিনীকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছে মোদী সরকার। চিনের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। এই পরিস্থিতিতে ফের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মুখোমুখি হতে চলেছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং।
মঙ্গলবার সীমান্তের ওই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পরই দিল্লিতে দফায় দফায় বৈঠক হয়। এরপর বুধবার ফের শুরু হচ্ছে বৈঠক। মোদীকে লাদাখের পরিস্থিতি সম্পর্কে জানাবেন রাজনাথ সিং।
মঙ্গলবার সীমান্তের ওই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পরই দিল্লিতে দফায় দফায় বৈঠক হয়। এরপর বুধবার ফের শুরু হচ্ছে বৈঠক। মোদীকে লাদাখের পরিস্থিতি সম্পর্কে জানাবেন রাজনাথ সিং।
ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে পৌঁছে গিয়েছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করই। বুধবারই তাঁর সঙ্গে চিনের বিদেশমন্ত্রীর কথা হয়েছে।
এদিকে এদিন তিন ঘণ্টার মেজর জেনারেল স্তরের বৈঠক হয়েছে। কিন্তু সেখানেও কোনও সমাধান সূত্র বেরিয়ে আসেনি। চিনের বিদেশমন্ত্রী ইয়াং ই-র সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আর সেখানেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার বার্তা দেওয়া হয়েছে। যতটা ভালোভাবে সম্ভব সেভাবেই এই সমস্যা সমাধানের কথা বলেছে দুই দেশ।
রয়টার্সের রিপোর্ট অনুযায়ী, চিনের বিদেশমন্ত্রী ইয়াং ই ভারতকে বলেছেন, যারা এই সংঘাতের জন্য দাবী, তাদের কড়া শাস্তির ব্যবস্থা করতে। তিনি আরও বলেছেন, আমরা আর কোনও সংঘাত চাই না। আলোচনা করেই আমরা বিষয়টা মিটিয়ে ফেলতে চাই।’
বুধবারই ভারত-চিন সংঘর্ষের বিষয়ে মুখ খুললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী৷ জওয়ানদের আত্মত্য়াগ বিফলে যাবে না বলে, পরোক্ষে চিনকেই হুঁশিয়ারি দিলেন প্রধানমন্ত্রী৷ লাদাখে ভারতীয় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার কাছে ভারতীয় ভূখণ্ডে তাঁবু খাটিয়েছিল চিনা সেনা। সেই তাঁবু সরানোর কথা বলতেই ভারতীয় সেনার সঙ্গে তীব্র বাদানুবাদ শুরু হয়ে যায় চিনা সেনার।
Be the first to comment