আশা করছি জনগণের ভালোর জন্যই সাংসদরা সংসদেই সময় কাটাবেন। তাঁদের রাজনৈতিক দলের জন্য নয়। শীতকালীন অধিবেশনের শুরুতেই এমনটা জানালেন মোদি।
প্রসঙ্গত, এবারের শীতকালীন অধিবেশনে একাধিক বিল পাশে মরিয়া এনডিএ সরকার। কিন্তু তার আগেই আরবিআই গভর্ণর কিংবা খোদ মোদির অর্থনৈতিক উপদেষ্টার অর্থনীতিবিদ সুরজিৎ ভাল্লার পদত্যাগ গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে বিজেপির। সেই সঙ্গে রাফাল, জিএসটি, নোটবন্দিতো রয়েছেই। এই নিয়ে বিরোধীরা চাপ বাড়াবেন, বলাই বাহুল্য। তাই আগেভাগেই আলোচনার পথ খুলে রাখতে চাইছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এমনটাই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
মঙ্গলবার শুরুতেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন ইস্যুতে মতপার্থক্য থাকতেই পারে। কিন্তু জনগণের স্বার্থে আলোচনার পথও খোলা রাখা হয়েছে। আশা করছি সবাই সংসদে উপস্থিত থাকবেন। যদিও ইতিমধ্যেই পাঁচ রাজ্যের ভোটের ফলাফলে অনেকটাই ধরাশায়ী বিজেপি। যদিও গণনা চলছে। চূড়ান্ত কথা বলার সময় আসেনি। তবে, কস্মিনকালে প্রধানমন্ত্রীর এতটা সুর নরম করে আলোচনার আহ্বান রীতিমতো বেনজির, দাবি ওয়াকিবহাল মহলের।
Be the first to comment