সকাল সকাল ভোটদান সারলেন বিজেপির জাতীয় সহ-সভাপতি মুকুল রায়। বাংলার নির্বাচনের ষষ্ঠ দফায় উত্তর ২৪ পরগনার কাঁচরাপাড়ার মিউনিসিপ্যাল পলিটেকনিক হাই স্কুলে এদিন ভোট দিতে যান মুকুল রায়। ১৪১ নম্বর বুথে ভোট দেন তিনি। ষষ্ঠ দফার ভোটে মুকুল রায় নিজেও বিজেপির হয়ে প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়েছেন। কৃষ্ণনগর উত্তর আসনের বিজেপি প্রার্থী তিনি। তৃণমূলে এই আসনে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী অভিনেত্রী কৌশানি মুখোপাধ্যায়।
দীর্ঘ কুড়ি বছর, অবশেষে ‘আসল পরিবর্তনের’ জন্য ভোটে দাঁড়িয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি তথা একসময় তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কম্যান্ড মুকুল রায়। তাঁকে কৃষ্ণনগর উত্তর আসনে বিজেপি প্রার্থী করা হয়েছে।
বস্তুত সাংগঠনিক নেতা হিসেবে বরাবর সমাদর পেয়ে এসেছেন মুকুল রায়। হয়েছেন রাজ্যসভার সাংসদ, সেই সূত্রে কেন্দ্রীয় রেল বা জাহাজ মন্ত্রকের মন্ত্রীও। কিন্তু ২০০১ সালের আর ভোটে দাঁড়াননি মুকুল। অবশেষে এবার তাঁকে আবার ভোটের ময়দানে নামিয়েছে গেরুয়া শিবির।
২০০১ সালে শেষবার জগদ্দল থেকে বিধানসভা ভোটে লড়েছিলেন মুকুল রায়। সেবার অবশ্য হেরে গিয়েছিলেন তিনি। তার পর থেকেই তৃণমূলের সাংগঠনিক সেনাপতি হয়ে ওঠেন তিনি। দলের গুরুদায়িত্ব দিলেও তাঁকে আর কখনও ভোটের ময়দানে নামাননি মমতা।
ভোট দেন রায়গঞ্জের বিজেপি প্রার্থী কৃষ্ণ কল্যাণী ৷ রায়গঞ্জের ১৩৪ নম্বর বুথে ভোট দেন তিনি ৷ ভোটের লাইনে ভিড় দেখে খুশি তিনি ৷
কোভিড বিধি মেনে মাস্ক ও গ্লাভস পরে ভোট দিলেন বিজেপি সাংসদ অর্জুন সিং ৷ উত্তর ২৪ পরগনার জগদ্দলের ১৪৪ নম্বর বুথে ভোট দিলেন তিনি ৷ অর্জুন সিংয়ের সঙ্গে ছিলেন তাঁর ছেলে পবন সিং ৷ পবন সিং ভাটপাড়ার বিজেপি প্রার্থী ৷ ভোট দিয়ে বেরিয়ে ক্যামেরার সামনে ভিকট্রি সাইন দেখালেন দুজনেই ৷
ভোট দিলেন বনগাঁ লোকসভার সাংসদ শান্তনু ঠাকুর ৷ গাইঘাটা বিধানসভা কেন্দ্রের ৪২ নম্বর বুথে ভোট দেন তিনি ৷
Be the first to comment