নীরব মোদির মালিকানাধীন সংস্থাগুলির ব্যবসায়িক নথিতে পাওয়া গেল প্রচুর গড়মিল । সেইজন্যেই এবার প্রায় ৫০ জন ক্রেতার আয়কর রিটার্ন খতিয়ে দেখবে আয়কর দপ্তর । আয়কর কর্মকর্তাদের মতে তাঁরা যে নথি সংগ্রহ করেছেন তা অনুযায়ী সমস্ত উচমূল্যের গয়নাগুলির মোট পেমেন্ট দুভাগে দিয়েছেন ক্রেতারা । একভাগ তাঁরা ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডে ও বাকিটা তাঁরা নগদে চুকিয়েছেন । কিন্তু আয়কর নোটিশের উত্তরে বেশিরভাগ ক্রেতাই জানিয়েছেন তাঁরা নগদে কোনও টাকা দেননি ।
কিন্তু সংস্থাগুলির রেকর্ডে কার্ড ও নগদ ভাগ করেই লেনদেনের উল্লেখ আছে । এরপরই মোদির প্রায় ৫০ জন অর্থবান ক্রেতার আয়কর রিটার্ন পুনর্মূল্যায়ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আয়কর কর্তারা ।
আয়কর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গোপন নগদ লেনদেনের বিষয়টিও তাঁরা খতিয়ে দেখছেন ও ক্রেতারা কোনও আর্থিক নথি গোপন করে থাকলে কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়াও হতে পারে ।
সম্প্রতি রেওয়ারি হাসপাতাল গোষ্ঠীর অফিসে অনুসন্ধান চালিয়ে বেশ কিছু এরকমই বিভক্ত লেনদেনের প্রমাণ উদ্ধার করেছে আয়কর দপ্তর ।
Be the first to comment