লেখক:-আরিয়ান প্রিয়স
সে-বছরকে যেন ফের ফিরিয়ে আনাও যাবে এ দিনে,
এমনই পাখির ঝাঁক ভেবে থাকে। হাওয়া দেয় জোর –ভাবনারা ছটপটে
তখন দুস্থ কাঁঙালেরা মন দেয় পাঠে , শব্দের শিরচ্ছেদ ঘটে,
খিদের তাড়ায় ফুঁপরে ওঠে শিশু,তাকে এক মুঠো চাল হাতে নববর্ষের শুভেচ্ছা,
আর সঙ্গে এ মুঠো চোখ ভেজা রোদ্দুর…
কেননা তাদের কাছে এই মুঠো চালই পাঁজরের শক্তি বাড়ায়
স্যাঁতস্যাঁতে মাটিকে বিছানা ভেবে তারা দিন কাটায়,
উড়ে যেতে চায় তবু কেবলই গভীরে নামে, ফের
কঙ্কাল শরীর প্রখর রোদে শেকে হাড়ের রস শুকিয়ে ফেলায়।
তখন তারাও মৃত। তাদের ছায়ারা করে নববর্ষ যাপন।
অবিকল শিশুমুখে পাঠ করা রক্তের বাসনা উদযাপন,
এই সম্ভাবনা দিনটি, তাদের রোজকার মতো স্নেহক্ষত
প্রতি মুহুর্তে তাদের বিষের রস গ্রাস করে অবিরত…
মেঘ ম’রে জল হয়। দিন ম’রে ধোঁয়া । আসে গোধূলি।
অন্ধকারে জেগে থাকে নববর্ষের কঙ্কাল অতীত সম্মিলনী …
Be the first to comment