রূপ বিশেষজ্ঞ শর্মিলা সিং ফ্লোরা –
অয়েলি স্কিনের অধিকারী যারা তাদের মনে করা হয় উপরওয়ালার আশীর্বাদ প্রদত্ত স্কিন কারন অয়েলি স্কিনের বেশকিছু ভালো গুন আছে। যেমন এটা রিংকেল আসতে দেয় না। স্কিনে কোনও বয়সেরও ছাপ ফেলে না। ঠিক তেমনই অয়েলি স্কিনকে একটু বেশী মেনটেইন করতে হয় না হলে কিছু ইম্পিউরিটিস জমা হয় স্কিনে। অয়েলি স্কিনে পিম্পল ছাড়া যে সমস্যাগুলো দেখা যায় সেগুলি হল ব্ল্যাক হেডস, হোয়াইট হেডস ও কালচে ভাব।
এই ধরনের স্কিনে সেবাসিয়াস গ্ল্যান্ড অতি সক্রিয় বলে তেল নিঃসরণ বেশী হয়। আর ওগুলোই মুখে জমে প্রথমে হোয়াইট হেডস এবং তারপর ব্ল্যাক হেডস হয়। অয়েলি স্কিনের প্রথম এবং প্রধান কাজ ত্বককে ভালো ভাবে পরিষ্কার রাখা। সারাদিনে দুবার ফ্লোরার সেনসেটিভ এবং অয়েলি ফেস ওয়াশ দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে এবং সঙ্গে একবার সেবাম ক্লিনসার দিয়ে পরিষ্কার করতেই হবে।
ফ্লোরার গোল্ড স্ক্রাব অথবা পার্ল স্ক্রাব বা ট্যান স্ক্রাব যে কোনও একটা দিয়ে হাল্কা হাতে স্কিনে স্ক্রাব করা উচিত। যাতে ডেড শেল এবং মুখে জমে থাকা অয়েল এবং ব্ল্যাক- হোয়াইট হেডস পরিষ্কার হয়। প্রতিদিন একবার স্কিন ক্লিয়ার ক্রিম লাগালে ত্বকের ঠিকঠাক ব্যালান্স মেনটেইন থাকবে। সঙ্গে সপ্তাহে ৪ দিন করে যদি ফ্লোরার সীউইড মাস্ক ব্যবহার করা যায় এটা স্কিনে অক্সিজেন বুস্ট করে, যেটা অয়েলি স্কিনে খুব প্রয়োজন।
অয়েলি স্কিন হলেও একটা হাল্কা অয়েল ফ্রি ময়েশ্চার ব্যবহার করা খুব দরকার স্কিনকে হাইড্রেট রাখার জন্য। তার জন্য ফ্লোরার ফেস ময়েশ্চার ব্যবহার করা আবশ্যিক।
Be the first to comment