এই প্রথম পার্থ চট্টোপাধ্যায় এবং অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের জয়েন্ট কোম্পানি সামনে এল। এই দুটি কোম্পানির ডিরেক্টর হিসেবে নাম রয়েছে পার্থ এবং অর্পিতার।
ইডির গোয়েন্দারা জানাচ্ছেন যে, প্রাপ্ত নথি থেকে বোঝা যাচ্ছে ২০১১ সাল থেকে ২০১২ সালের মধ্যে ওই কোম্পানিগুলির রেজিস্ট্রেশন হয়। সংস্থা দুটির ঠিকানা রয়েছে খাস কলকাতাতে। এছাড়াও তদন্তকারীদের হাতে এসেছে পার্থ এবং অর্পিতার আরও বেশকিছু বিষয় সম্পত্তির হদিশ।
পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নাকতলার বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চালিয়ে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গোয়েন্দারা উদ্ধার করেছেন তিনটি ডায়েরি। এই তিনটি ডায়েরির প্রতিটি পাতায় লেখা রয়েছে বেশ কিছু হিসেব এবং টাকা-পয়সার লেনদেনের কথা। অর্পিতা মুখোপাধ্যায় এবং পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জয়েন্ট কোম্পানির কাজ ছিল খাতায়-কলমে। বাস্তবে সেগুলি এতটা সক্রিয় ছিল না বলে অনুমান গোয়েন্দাদের।
এর আগে অর্পিতা মুখোপাধ্যায় এবং পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের একাধিক নামী-বেনামী জমি ও বাড়ি এবং বিভিন্ন ভুয়ো সংস্থার হদিশ পেয়েছিলেন ইডির গোয়েন্দারা। এই প্রথম এসএসসি দুর্নীতি কাণ্ডে ধৃত পার্থ ও অর্পিতার জয়েন্ট কোম্পানির হদিশ পেলেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গোয়েন্দারা।
Be the first to comment