গত বছর ১৬ মার্চ নয়া দিল্লিতে বিসিসিআইয়ের ডোপ পরীক্ষায় ইউসুফের মূত্রের নমুনা নেওয়া হয়। আর সেই পরীক্ষাতেই ধরা পরে পঠানের শরীরে টার্বুটালিন রয়েছে। যা ওয়ার্ল্ড অ্যান্টি ডোপিং এজেন্সি(ওয়াডা)র দেওয়া তালিকায় নিষিদ্ধ। সেই অভিযোগে মঙ্গলবার ইউসুফ পঠানকে নির্বাসিত করল বোর্ড অব কন্ট্রোল ফর ক্রিকেট ইন ইন্ডিয়া (বিসিসিআই)।
তবে সূত্র থেকে জানা যায়, পাঠান নিজের অজান্তে এমন একটি ড্রাগ নিয়েছে যেটা সাধারণত কাশির সিরাপে পাওয়া যায়। ২০১৭ সালের ২৭ অক্টোবর বিসিসিআই-এর নিয়ম অনুযায়ী ডোপিংয়ের নিয়ম বিরুদ্ধ কাজ করেছেন ইউসুফ পাঠান। পাঠানও সব অভিযোগ মেনে নিয়েছেন। ২০১৭ সালের ২৭ অক্টোবর বিসিসিআই-এর তরফ থেকে চিঠি পান পাঠান। সেই বছরই ১৫ অগস্ট থেকে তাঁর নির্বাসন ধরা হচ্ছে। যে কারণে জানুয়ারিতেই মুক্ত হয়ে যাবেন তিনি। আইপিএলের নিলামেও দেখা যাবে ইউসুফ পাঠানকে।
Be the first to comment