ইংরেজি জানে না পুলিশ। তার মাশুল দিতে হল পাটনার এক ব্যবসায়ীকে। স্ত্রীর খোরপোষের টাকা দিতে পারেননি নীরজ কুমার। কিন্তু তার অনেক বেশি মূল্য দিতে হয়েছে তাকে। কারণ পুলিশ ইংরেজি বুঝতে পারেনি। তারা আদালতের আদেশের কপিতে ওয়ারেন্ট শব্দটিকে ভেবেছে গ্রেফতারি পরোয়ানা। যেটি আসলে ছিল ডিসট্রেস ওয়ারেন্ট, যার অর্থ ব্যবসায়ীটির সম্পত্তির হিসেব নিয়ে খোঁজখবর করা। কেন তিনি খোরপোষ দিতে পারছেন না তা খতিয়ে দেখার জন্য ওয়ারেন্ট।
পুলিশ অফিসাররাই জানাচ্ছেন, ইংরেজিতে লেখা কোর্টের আদেশের কোথাও গ্রেফতারের কথা বলা নেই। স্ত্রী দুটি পণের মামলা দায়ের করার পর ২০১৪ সালে জেহানাবাদের নীরজ কুমার ডিভোর্সের মামলা করেন।
Be the first to comment