বয়স ৬৫। ৩১ অক্টোবর অধ্যাপকের চাকরি থেকে অবসর নিয়েছেন। আর ফেয়ারওয়েল নিয়ে বাড়ি ফিরেই ৬৫’র তরুণ প্রফেসর তাঁর ফেসবুকে লিখে দিলেন, “পাত্রী চাই।”
২০০৪ সালে সংবাদ শিরোনামে এসেছিলেন বিহারের হিন্দির অধ্যাপক মুটুকনাথ চৌধুরী। ৫১ বছর বয়েসের প্রফেসর প্রেমে পড়েছিলেন বছর কুড়ির ছাত্রীর। তাঁর রোমান্টিকতায় ৩১ বছরের ব্যবধান ভুলে গেছিলেন সেই ছাত্রীও। তখন থেকেই মুটুকনাথ বিহারে ‘লাভ গুরু’ হিসেবে খ্যাত ছিলেন। সেই প্রফেসরই ফের শিরোনামে।
২০০৬ সালে ওই ছাত্রীকে বিয়ে করার পর কয়েক বছর পর সেই বিয়ে ভেঙেও যায়। কিন্তু ভেঙে পড়েননি মুটুকনাথবাবু। বাকি জীবনটা কারও সঙ্গে কাটাবেন বলে, ঠিক করেছেন ফের টোপর পরবেন। বসবেন ছাদনাতলায়।
একটি ফেসবুক পোস্টে পাত্রী চেয়ে যে লেখাটি লিখেছেন পাটনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএন কলেজের এই অধ্যাপক, তার টাইটেল, “চড়তি জওয়ানি মেরি চাল মস্তানি।” তাঁর যে ৬৫-তেও যৌবন টইটুম্বুর তা নাকি বুঝেছেন অনেকেই। ওই পোস্টের পর অনেক পাত্রী এবং পাত্রীর বাবা নাকি যোগাযোগও করেছেন ৬৫ বছরের তরুণ অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপকের সঙ্গে। এমনই দাবি করেছেন তিনি। এত সংখ্যায় পাত্রী তাঁকে বিয়ে করতে চাইছেন যে, তিনি নিজে কোনও সিদ্ধান্তই নিতে পারছেন না। দায়িত্ব দিয়েছেন ছাত্রছাত্রীদের।
Be the first to comment