আমরা অনেক সময় নিজেদের ত্বককে সেনসিটিভ করে তুলি নিজেদের দোষে কত গুলি বাজে কিছু ব্র্যান্ড ব্যবহার করি স্টেরোইড লাগিয়ে এবং অযথা ত্বকের উপর কেমিক্যাল ট্রিটমেন্ট করি।
সেনসিটিভিটি দুভাবে আসতে পারে ত্বকে
●একটা ফটো সেনসিটিভ ত্বক
●আর একটা হাইপার সেনসিটিভ ত্বক
দু ধরনের ত্বকেই খুব খারাপ পরিনতি হয়।কিছুই ব্যবহার করা যায় না। সবসময় লাল ভাব থাকে এবং ত্বকে কিছু মাখলেই জ্বালা করে আর ফুলে যায়, কখনো কখনো Rash ও বেরিয়ে যায়।
ফটো সেনসিটিভ ত্বক যেটা সেটা রোদে বেরোলে বা গরমে বেশি কাজ করে
আর হাইপার সেনসিটিভ ত্বকটা সবসময় সেনসিটিভ হয়ে থাকে।
এই ধরনের ত্বকের উপরের স্তরটা(epidermis)choked হয়ে যায়। যার ফলে ত্বক অত্যন্ত সংবেদনশীল হয়ে পড়ে।
খুব যত্ন সহকারে এই ত্বকের পরিচর্যা করতে হয়।
ফ্লোরা সেনসিটিভ ফেসওয়াস / গোল্ড ফেসওয়াস দিয়ে মুখ ধোয়া যেতে পারে সাথে রোজ টোনার অবশ্যই লাগাতে হবে।
সানসক্রিন হিসাবে জেল সানসক্রিন যেমন ফ্লোরাস সানজেল লাগানো খুব দরকার।
এই ধরনের ত্বক কোনো রকম স্ক্রাবিং / রাবিং করা একদমই উচিত না এটা ত্বকে আরো সেনসিটিভ হয়ে যায়।
একটা ময়েস্টার এই স্কিনে দিনে একবার লাগানো অত্যন্ত জরুরি সে ক্ষেত্রে ফ্লোরাস ফেস ময়েস্টার ব্যাবহার করা যেতে পারে।
যেহেতু এই ধরনের ত্বকটা বেশিরভাগ সময় গরম হয়ে থাকে তাই কোল্ড কমপ্রেস দিনে দু-তিনবার দেওয়া খুব দরকার।
আর দিনে একবার করে ফ্লোরাস অ্যালোভেরা জেল টা ফ্রিজে রেখে সেখান থেকে নিয়ে মুখে ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে।
কোনো পিলিং / ফেসিয়াল এই ধরনের ত্বকে শুরুর দিকে না লাগানোই ভালো যতদিন না ত্বকটার ক্ষতিপুরন হচ্ছে।
Be the first to comment