একদিকে চারজন বিচারপতি, অন্যদিকে আর একজন। শবরিমালা মন্দিরে ১০ থেকে ৫০ বছর বয়সী মহিলাদের প্রবেশাধিকার দেওয়ার পক্ষে ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্র, বিচারপতি আর এফ নরিম্যান, বিচারপতি এম ভি খানভিকর ও বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। বিরুদ্ধে ছিলেন একজন। বিচারপতি ইন্দু মালহোত্রা।
কেন তিনি বিরোধিতা করেছেন?
তিনি বলেছেন, যে প্রথাগুলির সঙ্গে গভীর ধর্মীয় বিশ্বাস জড়িত, সেগুলি ধর্মনিরপেক্ষতার নীতির জন্য পরিবর্তন করা যায় না। যদিও সতী প্রথার মতো রীতিনীতি বন্ধ করার জন্য আদালত অবশ্যই হস্তক্ষেপ করতে পারে। কারণ তা সমাজের পক্ষে ক্ষতিকারক।
তাঁর কথায়, সমতার নাম করে ধর্মাচরণের মৌলিক অধিকারে হাত দেওয়া যায় না। এই মামলার রায় কেবল শবরিমালা মন্দিরের ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধ থাকবে না। অন্যান্য ধর্মস্থানেও এর প্রভাব পড়বে।
৮০০ বছর ধরে কেরলের শবরিমালা মন্দিরে ১০ থেকে ৫০ বছর বয়সী মহিলাদের প্রবেশাধিকার দেওয়া হয় না । শুক্রবার সুপ্রিম কোর্ট ওই প্রথার বিরুদ্ধে রায় দিয়েছে ।
Be the first to comment