শীতলকুচিতে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের ৬ সদস্যের প্রতিনিধি

Spread the love

বিধানসভা নির্বাচনে আগে এবং পরবর্তী রাজনৈতিক সংঘর্ষে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে শীতলকুচি। খুন, বাড়ি ভাঙচুর, বোমাবাজির মতো একাধিক ঘটনা ঘটে। একুশের বিধানসভা নির্বাচনের দিন ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার সময় দুষ্কৃতীদের গুলিতে মৃত্যু হয় আনন্দ বর্মন নামে এক যুবকের ৷ নির্বাচনের পর শীতলকুচিতে ধীরেন্দ্রনাথ বর্মনের মৃত্যু হয় । তাঁকে খুন করা হয়ে বলে অভিযোগ ওঠে​ । ভোট পরবর্তী হিংসায় শতাধিক বাড়ি ভাঙচুর হয় । চলে বোমাবাজি । এবার ভোট পরবর্তী হিংসা খতিয়ে দেখতে শীতলকুচিতে এলেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের ৬ সদস্যের প্রতিনিধি।

এদিন শীতলকুচি এলাকার মৃত ধীরেন্দ্রনাথ বর্মনের বাড়ি যান এবং তাঁর পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন । মৃত আনন্দ বর্মনের বাড়ি গেলেও পরিবারের কেউ বাড়িতে ছিলেন না । সেখানে প্রতিবেশীদের সঙ্গে কথা বলে ফিরে আসে 6 সদস্যের দল । ভাঙচুর হওয়া একাধিক বাড়ি পরিদর্শন করেন ৷ তাপস বর্মন, সুধীর বর্মনের বাড়িতে যান কমিশনের প্রতিনিধিরা । এরপর শীতলকুচির জয়দুয়ার গ্রামে ভোট পরবর্তী হিংসায় মৃত মানিক মৈত্রের বাড়িতে যান ।

এদিন, ৬ জনের একটি দল বিভিন্ন বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য শীতলকুচিতে আসেন । যদিও তাঁরা কেউ সংবাদমাধ্যমের কাছে মুখ খুলতে রাজি হননি । প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগে দিল্লি গিয়েছিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড় ৷ সেখানে কেন্দ্রীয় নেতা-মন্ত্রীদের সঙ্গে দেখা করেন ৷ মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান অরুণ কুমার মিশ্রের সঙ্গে দেখা করেন ৷ এরপরই জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের 6 সদস্যের প্রতিনিধি দল রাজ্যে আসে ৷

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*