বাম-কংগ্রেসের শ্রমিক সংগঠনগুলোর ডাকা ধর্মঘটে বৃহস্পতিবার রাস্তায় মানুষের সংখ্যা ছিল কম। ফলে অন্যান্য দিন বেলা ১১ টায় শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় যে পরিমাণ ভিড় দেখা যায়, এদিন তার চোখে পড়েনি। যদিও শ্যামবাজার, ধর্মতলা, রাসবিহারী মোড়ের মত গুরুত্বপূর্ণ জংশন গুলিতে ধর্মঘটকারীদের তেমন নজরে পড়েনি বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে।
সকাল থেকে এই সব এলাকায় অবশ্য ঝান্ডা হাতে ধর্মঘট কারিদের দেখা গিয়েছে।
আর মানুষের যাতায়াত স্তব্দ করে দেওয়ার জন্য সবচেয়ে আগে যা করে থাকে যেকোনো বনধ ডাকা রাজনৈতিক দল, সেই লোকাল ট্রেনের যাতায়াত স্তব্ধ করে দেওয়া হয়েছে হাওড়া ও শিয়ালদা বিভিন্ন শাখায়। ফলে যারা ধর্মঘটের মধ্যেও লোকাল ট্রেন চলছে বলে বেরিয়ে পড়েছিলেন, তাদের অনেকেই মাঝপথে আটকে পড়েন।
এদিন বনধ প্রসঙ্গে কী জানালেন রাজ্যের বিদ্যুৎমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়?
শুনুন!
Be the first to comment