ভালোলাগার মানুষকে ছেড়ে ফিরতে চেয়েছিলেন স্বামীর কাছে, পরিণতি…

Spread the love
থানায় তখন চরম ব্যস্ততা। এক ব্যক্তি হন্তদন্ত হয়ে থানায় ঢুকলেন। মাথার চুল উসকো খুসকো, চোখে মুখে ভয়ঙ্কর উচাটন। থানায় ঢুকেই একেবারে সটান চলে গেলেন এক পুলিস কর্তার টেবিলে। গিয়ে বললেন, ‘আমি খুন করে এসেছি।‘  আকস্মিকতার ঘোর কাটিয়ে পুলিস ওই ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। তাতে মাঝবয়সী ওই ব্যক্তি যা জানালেন, তা চমকে ওঠার মতো।
গত ছবছর ধরে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে সোনারপুরের সুভাষগ্রাম এলাকায় বসবাস করতেন দুজন। অভিযুক্ত সন্ন্যাসী দাস পেশায় ভ্যানচালক। নিহত মঞ্জু হালদার পরিচারিকার কাজ করতেন। অনুমান, মঞ্জু বিবাহিত ছিলেন। সেকথা গোপন করেই সন্ন্যাসীর সঙ্গে থাকতে শুরু করেন তিনি।
সন্ন্যাসীর বেপরোয়া জীবনযাপন ও অতিরিক্ত মদ্যপানে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিলেন মঞ্জু। ফিরতে চাইছিলেন তাঁর স্বামীর কাছে। এনিয়ে প্রায়ই অশান্তি হত দুজনের। ঘুমের মধ্যেই ধারাল অস্ত্র দিয়ে খুন করা হয় মঞ্জু হালদারকে। প্রাথমিক তদন্তে এমনই অনুমান পুলিসের।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*