ট্যাক্সিচালক খুনে ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধার করল পুলিশ। এই অস্ত্র ট্যাক্সিচালক সমীর কোথাও থেকে জোগাড় করে এনে বাড়িতে রেখেছিল। অস্ত্র বাড়িতেই মধুমিতার চোখে পড়ে। মধুমিতাই অস্ত্র তুলে দেয় চন্দনের হাতে এবং বলে সমীরকে যদি মারতে না পারো তাহলে তুমি কাপুরুষ। মধুমিতার কথায় খুন করতে রাজী হয় চন্দন। ৯ তারিখ বিকেলে যাদবপুর ষ্টেশনে সমীরকে খুনের পরিকল্পনা করে দুজনে মিলে। সেইমত পরিকল্পনা করে ঘরের দরজা খোলা রাখা হয়। বলা হয় সমীর যখন মাথা নীচু করে খাবে সেইসময় গুলি চালানোর কথা। সেইসময় গুলি চালায় চন্দন। তারপর অস্ত্র কাগজে মুড়ে ব্যাগের মধ্যে চন্দন তার এক পরিচিতের বাড়িতে রাখে। সেইখান থেকেই অস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ। এই বাড়িতে পেপার দিত চন্দন।
Be the first to comment