বিশেষ প্রতিনিধি,
তুতিকোরিনের স্টারলাইট প্ল্যান্ট থেকে তিন কিলোমিটার দূরে অবস্থিত গ্রাম সিলভারপুরম। যে গ্রামের প্রত্যেকটি ঘরে অন্তত একজন করে ক্যানসারের রোগী রয়েছে।
দুহাজার জন বাসিন্দার গ্রাম সিলভারপুরমে মোট ষাটটি বাড়ির মধ্যে প্রত্যেক বাড়িতেই ক্যানসার রোগী রয়েছে। এলাকার বাসিন্দারা যার জন্য সরাসরি দায়ী করে স্টারলাইট প্ল্যান্টকে। রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ একটি গবেষণার জন্য স্টারলাইট প্ল্যান্ট সংলগ্ন এলাকার অন্তত ১৫টি জায়গা থেকে জলের নমুনা সংগ্রহ করেছে। তামিলনাড়ুর দূষন নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ জানিয়েছে, জলের মধ্যে সীসার মতো নিউরোটক্সিনের পরিমাণ নিরাপদ সীমার থেকে ৩৯-৫৫ গুণ বেশি।
বিভিন্ন রাসায়নিক এইভাবেই গত দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে মিশে সিলভারপুরমের ভূর্গভস্থ জলকে দূষিত করে দিয়েছে। মহম্মদ ইকবার নামের এক গ্রামবাসী জানিয়েছেন, আগে কুয়ো থেকে জল নিতে পারলেও, এখন তা সম্ভব হয়৷ ফলে পাইপের অনিয়মিত জল সরবরাহের উপর নির্ভর করতে হয়।
Be the first to comment