আজ রাজ্যপাল কেশরীনাথ ত্রিপাঠীর সঙ্গে দেখা করতে গেছিলেন সুরঞ্জন দাস। দেখা করে পদত্যাগের বিষয়ে কথা বলেছেন কি না তা জানতে চাওয়া হলে বলেন, হাইলি কনফিডেনশিয়াল। কিছু বলতে পারব না। তবে সূত্রের খবর বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা সংক্রান্ত একাধিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। উপাচার্য নাকি রাজ্যপালকে জানিয়েছেন, তাঁর শরীর অত্যন্ত খারাপ। চিকিৎসা চলছে। ফলে তিনি এই অবস্থায় কাজ ঠিকমতো করতে পারছেন না। উত্তরে রাজ্যপাল তাঁকে চিকিৎসকের পারমর্শমতো নিজের শারীরিক অবস্থা বুঝে কাজ চালাতে বলেছেন।
উল্লেখ্য, স্নাতকস্তরে ভর্তির জন্য প্রবেশিকা পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্তের পর থেকেই যাদবপুরে আন্দোলন শুরু করেছিল কলা বিভাগের পড়ুয়ারা। সেসময় থেকে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছিল উপাচার্যকে। এই নিয়ে সাংবাদিকদের কাছে ক্ষোভপ্রকাশ করেন তিনি। জানান, গণতান্ত্রিক অধিকারে হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে। সমস্যার সমাধান করতে শিক্ষামন্ত্রীর দ্বারস্থও হয়েছিলেন।
Be the first to comment