সংখ্যালঘু তোষণের অভিযোগে টুইটারে সমালোচনা করা হয় বিদেশমন্ত্রী সুষমা স্বরাজের। ক্ষুব্ধ বিদেশমন্ত্রী বিচারের ভার ছেড়ে দেন জনগণের ওপরেই। এই ধরনের টুইট উচিত না অনুচিত? ‘হ্যা’ বা ‘না’ লাইক করে সরাসরি ভোটাভুটির আবেদন জানান টুইটারে। প্রচুর মানুষ এই ভোটে নিজেদের মতামত জানিয়েছেন। ৫৮ শতাংশ ‘না’ বলেছেন, ৪২ শতাংশ ‘হ্যাঁ’। ঘটনার সূত্রপাত, এক ভিন্নধর্মী দম্পতির পাসপোর্টের আবেদন ঘিরে। স্বামী মুসলিম এবং স্ত্রী হিন্দু হওয়ার কারণে পাসপোর্ট কেন্দ্রে তাঁরা হেনস্তার শিকার হন বলে অভিযোগ করেন ওই দম্পতি। ওই ঘটনার জেরে অভিযুক্ত আধিকারিককে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে বদলি করে দেওয়া হয়। এরপরই সোশ্যাল মিডিয়ায় একাংশ দাবি করে, সংখ্যালঘু তোষণ করতে গিয়েই ওই আধিকারিককে শাস্তি দিয়েছেন মন্ত্রী। শুধু তাই নয়, সুষমা স্বরাজের কিডনি সংক্রান্ত অসুস্থতা আরও বাড়ুক, টুইটে এমন প্রার্থনাও করে অনেকে। এর পরেই জনতার ওপর বিচারের ভার দেন বিদেশমন্ত্রী। লেখেন, বন্ধুরা, আমি কিছু টুইটে লাইক দিয়েছি। আপনারা কি এ ধরনের টুইট সমর্থন করেন? দয়া করে রিটুইট করুন। ভোটে হ্যাঁ ও না-এর মধ্যে বেছে নিতে হবে। প্রায় এক লক্ষের মত মানুষ নিজেদের রায় দিয়েছেন। আশার কথা গরিষ্ঠ অংশের মানুষ কিন্তু বিদেশমন্ত্রীর পক্ষেই রায় দিয়েছেন।
Be the first to comment