বড়সড় সিদ্ধান্ত মোদী সরকারের। লাদাখে গালওয়ান ভ্যালিতে চিনা হামলার পর থেকেই চিনা দ্রব্য বয়কট করার পক্ষে সওয়াল করেছিল ভারতের মানুষ।
চিনা অ্যাপ নিষিদ্ধ করার বিষয়েও আলোচনা চলছিল সরকারি স্তরে। কী কী চিনা অ্যাপ রয়েছে, সেই তালিকা আগেই চেয়েছিল কেন্দ্র। এবার সরাসরি নিষিদ্ধ করে দেওয়া হল একগুচ্ছ অ্যাপ।
এর মধ্যে সবার উপরে রয়েছে জনপ্রিয় অ্যাপ টিক টক। যে অ্যাপের মাধ্যমে ভিডিও তৈরি করে সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করেন বহু মোবাইল ব্যাবহারকারী। আর সেটি একটি চিনা অ্যাপ। তাই লক্ষ লক্ষ সাবস্ক্রাইবার থাকা সত্বেও নিষিদ্ধ করে দেওয়া হল সেই অ্যাপ। এছাড়াও রয়েছে আরও অনেক জনপ্রিয় অ্যাপ।
এর মধ্যে রয়েছে জেন্ডার, শেয়ার ইট-এর মত অ্যাপ। যেগুলি বহুল প্রচলিত। এছাড়া শাওমি-র বেশ কিছু অ্যাপ নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
এর আগেও একাধিক বার ভারতীয়দের ব্যক্তিগত তথ্য, সার্চ হিস্টরি ইত্যাদির উপর নজরদারি বা তথ্য হাতানোর মতো গুরুতর অভিযোগ উঠেছে একাধিক চিনা সংস্থার বিরুদ্ধে।
শুধু ভারতীয়দেরই নয়, দীর্ঘদিন ধরেই বিশ্ব জুড়ে iPhone ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য ও কার্যকলাপের উপর নজরদারি চালাত TikTok। অনেক সাইবার বিশেষজ্ঞ মনে করছেন, ব্যবহারকারীদের ক্লিপবোর্ড অ্যাকসেস করে হয়তো তাঁদের ব্যক্তিগত মেসেজে পর্যন্ত আড়ি পেতেছে এই চিনা অ্যাপ।
শুধু ভারতীয়দেরই নয়, দীর্ঘদিন ধরেই বিশ্ব জুড়ে iPhone ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য ও কার্যকলাপের উপর নজরদারি চালাত TikTok। অনেক সাইবার বিশেষজ্ঞ মনে করছেন, ব্যবহারকারীদের ক্লিপবোর্ড অ্যাকসেস করে হয়তো তাঁদের ব্যক্তিগত মেসেজে পর্যন্ত আড়ি পেতেছে এই চিনা অ্যাপ।
এদিকে, লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোল থেকে অনেকটাই এগিয়ে এসেছে ভারত। চিনের গালওয়ান ভ্যালিতে অন্তত ৪২৩ মিটার ঢুকে এসেছে চিনের সেনাবাহিনী। ১৯৬০ সালে বেজিং যে অংশকে নিজেদের এলাকা বলে চিহ্নিত করেছিল, সেখান থেকেও এগিয়ে এসেছে তারা।
Be the first to comment