সানি দেওল
সানি দেওল (অজয় সিং দেওল) ১৯ অক্টোবর, ১৯৫৬ সালে লুধিয়ানার সাহনেওয়াল জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন ভারতীয় অভিনেতা,নির্দেশক ও প্রয়োজক। সানি দেওল দুইবার করে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ও ফিল্মফেয়ার পুরস্কার লাভ করেন।
তাঁর অভিনীত সিনেমাগুলির হল
বেতাব, ম্যাঁ তেরা দুশমন, ত্রিদেব, চালবাজ, বার্দি, আগ কা গোলা, ক্রোধ, ঘায়েল, যোদ্ধা, নার্সিমহা, কসাম, বিস্বআতমা, গুনাহ, লুটেরা, ক্ষত্রিয়, দামিনী, ইজত্ কী রুটি, বীরতা, ইনসানিয়াত, ইমতিহান, দুশমানি, অঙ্গরক্ষক, জিত্, ঘাতক, বর্ডার, অর পেয়ার হো গেয়া, জিদ্দি, কেহের, জোর, সালাখেঁ, পেয়ার কোই খেল নাহি, অর্জুন পন্ডিত, চ্যাম্পিয়ন, ফর্জ,গদর , ইয়ে রাস্তে হ্যয় পেয়ার কে, ইন্ডিয়ান, মা তুঝে সালাম , শহীদ, জানি দুশমান, কর্জ, দ্য হিরো,কাইসে কাহুঁ কে পেয়ার হে ,জাল – দ্যা ট্রাপ তাবু , খেল, লাকির, রোক সকো তো রোক লো, যো বোলে সো নিহাল,নকশা, তিশরি আখেঁ,কাফিলা,ফুল-এন-ফাইনেল, বিগ ব্রাদার,আপনে, হিরোস,ফক্স, রাইট ইয়া রংগ, খুদা কসাম, “হ্যালো ডার্লিং”, য়ামলা পাগলা দিওয়ানা, য়ামলা পাগলা দিওয়ানা ২, সিং সাব দ্যা গ্র্যাট, মহাভারত ৩ডি, ঘায়েল ওয়ান্স এগেন ইত্যাদি।
তিনি বলিউড অভিনেতা ধর্মেন্দ্রের পুত্র ও ববি দেওলের ভাই।
সুব্রহ্মণ্যন চন্দ্রশেখর ব্রিটিশ ভারতে জন্মগ্রহণকারী মার্কিন জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানী। তিনি এক তামিল পরিবারে জন্ম নিয়েছিলেন। ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে তারার বিবর্তন এবং জীবন চক্র সম্বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ তাত্ত্বিক আবিষ্কারের জন্য তাকে উইলিয়াম আলফ্রেড ফাউলারের সাথে যৌথভাবে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়। তারার বিবর্তন বিষয়ে তার আবিষ্কৃত বিষয়টির নাম চন্দ্রশেখর সীমা।
সুব্রহ্মণ্যন চন্দ্রশেখর
চন্দ্রাবতী দেবী
চন্দ্রাবতী দেবী ১৯ অক্টোবর ১৯০৯ সালে বিহারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ভারতীয় বাংলা চলচ্চিত্রের একজন বিখ্যাত অভিনেত্রী ছিলেন।
তাঁর অভিনীত চলচ্চিত্রগুলি হল আমি রতন, আমি সিরাজের বেগম, নয়া মিছিল, রাজকণ্যা, সাকের চোর, রাজা সাজা, ইন্দ্রভানু, বিচারক, দ্বীপ জ্বেলে যাই, রাতের অন্ধকারে, শশীবাবুর সংসার, ইন্দ্রাণী, পরশ পাথর, পথে হলো দেরি, চন্দ্রনাথ, হারানো সুর,তাসের ঘর, পৃথিবী আমারে চায়, অভিষেক, মাধবীর জন্যে, তামাশা, তাপাসী, তৃজামা, একটি রাত, লক্ষ হীরা, ইত্যাদি।
১৯৯২ সালে তিনি কলকাতায় পরলোক গমন করেন।
Be the first to comment