ভ্যাকসিন জালিয়াতির শিকার মিমি! গ্রেফতার ১

Spread the love

ভ্যাকসিন জালিয়াতির কবলে পড়লেন খোদ যাদপুরের সাংসদ মিমি চক্রবর্তী।মঙ্গলবারই কসবার নিউ মার্কেট এলাকার (কসবার ১০৭ নম্বর ওয়ার্ড) এক ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্প থেকে কোভিড টিকা নেন তারকা সাংসদ। বিশেষভাবে সক্ষম শিশু ও সমকামীদের এই ক্যাম্পে বিনামূল্যে করোনা টিকা দেওয়া হচ্ছে, আমন্ত্রণপত্র মারফত সেকথা জানতে পেরে শুধু সেখানে হাজির থেকে সকলকে উত্সাহিত করাই নয় বরং সেই কেন্দ্র থেকে নিজেও ভ্যাকসিন নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন মিমি। কিন্তু পরে গোটা বিষয় নিয়ে খটকা লাগে মিমির। এবং সাংসদের ততপরতার জেরেই ভুয়ো ভ্যাকসিন কেন্দ্রের পর্দা ফাঁস হল। 

জানা গিয়েছে, ওই ভ্যাকসিন ক্যাম্পের আয়োজক দেবাঞ্জন দেব। তিনি নিজেকে আইএস অফিসার হিসাবে পরিচয় দেন। মিমিকে জানানো হয়েছিল জয়েন্ট কমিশনার অফ কেএমসির উদ্যোগে ওই ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্প পরিচালনা করা হচ্ছে। মিমি এক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ‘গোটা বিষয়টা প্রোমোট করতে আমি পৌঁছেছিলাম, ওখানে নিজেও ভ্যাকসিন নিই। কিন্তু তারপর থেকেই ফোনে কোনও মেসেজ না আসায় আমার খটকা লাগে। সার্টিফিকেট চাইলেও ওরা জানায় বাড়িতে পৌঁছে যাবে কিন্তু আসেনি। পরে অফিসের লোক গিয়ে খোঁজ করায় বলে তিন চারদিন সময় লাগবে। এরপরই বুঝি নিশ্চয় বিষয়টার মধ্যে অন্য কোনও ব্যাপার আছে’। এরপর মিমি নিজে ওই ক্যাম্প থেকে টিকা নেওয়া অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান তাঁরাও একই পরিস্থিতির সম্মুখীন। তারপরই প্রশাসনিক স্তরে যোগাযোগ করেন মিমি। 

ভ্যাকসিন জালিয়াতির কবলে পড়লেন খোদ যাদপুরের সাংসদ মিমি চক্রবর্তী।মঙ্গলবারই কসবার নিউ মার্কেট এলাকার (কসবার ১০৭ নম্বর ওয়ার্ড) এক ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্প থেকে কোভিড টিকা নেন তারকা সাংসদ। বিশেষভাবে সক্ষম শিশু ও সমকামীদের এই ক্যাম্পে বিনামূল্যে করোনা টিকা দেওয়া হচ্ছে, আমন্ত্রণপত্র মারফত সেকথা জানতে পেরে শুধু সেখানে হাজির থেকে সকলকে উত্সাহিত করাই নয় বরং সেই কেন্দ্র থেকে নিজেও ভ্যাকসিন নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন মিমি। কিন্তু পরে গোটা বিষয় নিয়ে খটকা লাগে মিমির। এবং সাংসদের ততপরতার জেরেই ভুয়ো ভ্যাকসিন কেন্দ্রের পর্দা ফাঁস হল। 

জানা গিয়েছে, ওই ভ্যাকসিন ক্যাম্পের আয়োজক দেবাঞ্জন দেব। তিনি নিজেকে আইএস অফিসার হিসাবে পরিচয় দেন। মিমিকে জানানো হয়েছিল জয়েন্ট কমিশনার অফ কেএমসির উদ্যোগে ওই ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্প পরিচালনা করা হচ্ছে। মিমি এক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ‘গোটা বিষয়টা প্রোমোট করতে আমি পৌঁছেছিলাম, ওখানে নিজেও ভ্যাকসিন নিই। কিন্তু তারপর থেকেই ফোনে কোনও মেসেজ না আসায় আমার খটকা লাগে। সার্টিফিকেট চাইলেও ওরা জানায় বাড়িতে পৌঁছে যাবে কিন্তু আসেনি। পরে অফিসের লোক গিয়ে খোঁজ করায় বলে তিন চারদিন সময় লাগবে। এরপরই বুঝি নিশ্চয় বিষয়টার মধ্যে অন্য কোনও ব্যাপার আছে’। এরপর মিমি নিজে ওই ক্যাম্প থেকে টিকা নেওয়া অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানান তাঁরাও একই পরিস্থিতির সম্মুখীন। তারপরই প্রশাসনিক স্তরে যোগাযোগ করেন মিমি। 

পুলিশ সূত্রে খবর, মিমির অভিযোগ খতিয়ে দেখে দেবাঞ্জন দেব নামের ওই ব্যাক্তিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কলকাতা পুরসভার নাম ভাঙিয়ে টিকাকরণ ক্যাম্প চালানো হচ্ছিল বলে অভিযোগ, ব্যবহার করা হচ্ছে কেএমসির লোগো ব্যবহৃত মাস্ক এবং স্যানিটাইজার। উদ্ধার করা হয়েছে একটি জাল কার্ডও। ওই কার্ডে কলকাতা পৌর কমিশনার বিনোদ কুমারের সই জাল করা হয়েছে বলেও অভিযোগ। 

প্রসাশনকে সম্পূর্ণ অন্ধকারে রেখেই চলছিল এই ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্প,  কোথা থেকে এল এই ক্যাম্পের টিকা? ওই কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন আদৌও আসল নাকি জাল? তা পরীক্ষা করতে দেখতে ভ্যাকসিন বাজেয়াপ্ত করে ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। এই ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্প নিয়ে স্বাস্থ্য দফতর বা পুরসভার কাছে কোনও রেকর্ড নেই। তাই ভ্যাকসিন জাল কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছেই। 

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*