সকাল সকাল উঠেই তৈরি হয়ে নিয়েছিলেন সুচিত্রা। কিছু মুখেও দেননি। দাদাকে ফোঁটা দেবেন যে! তাই স্বামী, সন্তানকে সঙ্গে নিয়েই বেরিয়ে পড়েছিলেন ভোরবেলা। কিন্তু কেউ ভাবতে পারেননি, দাদার কপাল আর ছোঁয়া হবে না সুচিত্রার। যাওয়ার পথেই মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনা কেড়ে নেবে বছর বত্রিশের সুচিত্রার প্রাণ।
শুক্রবার সকালে স্বামী রতন দাসের সঙ্গে বাইকে চড়ে মেদিনীপুর থেকে বসন্তপুরে যাচ্ছিলেন সুচিত্রা দাস দলুই। সেখানেই দাদা থাকেন। রাস্তায় একটি যাত্রিবাহী বাসকে ওভারটেক করতে গিয়ে চাকার তলায় পড়ে প্রাণ গেল সুচিত্রার। খড়্গপুর লোকাল থানার অন্তর্গত মোহনপুরের এই ঘটনায় আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সুচিত্রার স্বামী এবং সন্তান।
সুচিত্রার দেহ উদ্ধার করে খড়্গপুর মহাকুমা হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে পুলিশ। শোকের ছায়া নেমে এসেছে সুচিত্রার বাড়িতে। ঘটনার পরেই তীব্র যানজট সৃষ্টি হয় এলাকায়।
Be the first to comment