আমার দেশ

পুলওয়ামায় সারারাত গুলির লড়াই

ফের এনকাউন্টার জম্মু ও কাশ্মীরে ৷ পুলওয়ামা জেলার চাতপোরায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে তীব্র গুলিবিনিময়ে প্রাণ গিয়েছে এক জঙ্গির। কাশ্মীর জোন পুলিশ তাদের অফিসিয়াল টুইটার হ্যান্ডেলে টুইট করে জানিয়েছে, পুলওয়ামার চাতপোরা এলাকায় এনকাউন্টার শুরু হয়েছে ৷ পুলিশ ও নিরাপত্তা রক্ষীরা অভিযান চালাচ্ছে ৷ পুলিশ পরে জানিয়েছে যে, একজন জঙ্গি মারা গিয়েছে ৷ তল্লাশি অভিযান চালানো হচ্ছে ৷ আশপাশে আরও কোনও জঙ্গি লুকিয়ে রয়েছে কি না, তার খোঁজে চিরুনি তল্লাশি চলছে ৷ বাহিনীর কাছে গোপন সূত্রে খবর আসে যে, পুলওয়ামার চাতপোরা এলাকায় লুকিয়ে রয়েছে বেশ কয়েক জন জঙ্গি ৷ এই খবর পেয়ে পুলিশ, সিআরপিএফ-এর যৌথ বাহিনী অভিযান চালায় ও গোটা এলাকা ঘিরে ফেলে ৷ নিরাপত্তা রক্ষীদের লক্ষ্য করে জঙ্গিরা এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে শুরু করলে পাল্টা গুলি চালান জওয়ানরাও ৷ শুরু হয়ে যায় এনকাউন্টার ৷ রবিবার সারারাত ধরে চলে তীব্র গুলির লড়াই ৷ নিকেশ করা হয় একজন জঙ্গিকে ৷ আজ ভোর ৩টে পর্যন্ত চলে এনকাউন্টার ৷ জানা গিয়েছে, এনকাউন্টারে মৃত জঙ্গি উত্তর কাশ্মীরের চোগাল হান্দওয়ারায় থাকত ৷ তবে তার পরিচয় এখনও জানানো হয়নি ৷

আমার দেশ

অগ্নিপথ বিতর্কে কড়া পদক্ষেপ কেন্দ্রের, ভুয়ো খবর ছড়ানোয় ব্যান ৩৫টি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ

অগ্নিপথ বিতর্ক নিয়ে সরগরম গোটা দেশ। সেনাবাহিনীতে নিয়োগের ওই প্রকল্প নিয়ে নানা ভুয়ো খবর ছড়ানো হচ্ছে বলেই দাবি করেছে কেন্দ্র। ভুয়ো খবর রটাচ্ছে এমন ৩৫টি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপকে ব্যান করল সরকার। এর আগেই দেশজুড়ে বিক্ষোভের কারণে […]

বিদেশ

আমেরিকায় ফের বন্দুকবাজের হামলা, মিউজিক কনসার্টে গুলিতে গুরুতর জখম পুলিশ সহ বহু

মার্কিন মুলুকে কিছুতেই কমছে না বন্দুকবাজের দাপট। এবারের ঘটনাস্থল খাস ওয়াশিংটন ডিসি। মিউজিক কনসার্টের অদূরে জনবহুল এলাকায় এলোপাথাড়ি গুলিতে জখম এক পুলিশ অফিসার-সহ বেশ কয়েকজন। এক নাবালকের মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিক অনুমান তদন্তকারীদের। তবে এ বিষয়ে এখনও নিশ্চিত নয় পুলিশ। ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়েছে এলাকায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছে বলে খবর। উত্তর ওয়াশিংটনের ইউ স্ট্রিট। রবিবার সন্ধ্যায় এখানে জমজমাট মিউজিক কনসার্টের আসর বসে। স্থানীয় ভাষায় যা ‘মোচেলা’ বলে অধিক পরিচিত। তার কাছাকাছিই ভিড় জমেছিল। উৎসাহী জনতা গান শুনতে এসেছিলেন। আর সেই ভিড়ের মাঝে আচমকাই ঢুকে এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে থাকে এক বন্দুকবাজ। কনসার্টের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা পুলিশকর্মীও গুলিতে জখম হন। এছাড়া বেশ কয়েকজন সাধারণ মানুষের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে পুলিশ সূত্রে খবর। তাঁদের দ্রুত উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে ভরতি করা হয়। গোটা এলাকা ঘিরে ফেলে ওয়াশিংটন মেট্রোপলিটান পুলিশ। হাসপাতাল সূত্রে খবর, জখম বেশ কয়েকজনের শারীরিক অবস্থা সংকটজনক। এর মধ্যে এক কিশোরের মৃত্যুর খবর নিয়েও শোরগোল পড়ে যায়। জানা যাচ্ছে, ওই কিশোরের বয়স ১৫ বছর। মেট্রোপলিটান পুলিশ টুইটে জানিয়েছে, গুলিতে জখম পুলিশ আধিকারিকের চিকিৎসা চলছে, আপাতত তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল। তবে বন্দুকবাজের হদিশ মেলেনি এখনও। ভিড়ের মাঝে তাণ্ডব চালিয়ে সে পলাতক। তার খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ। এনিয়ে সম্প্রতি বেশ কয়েকবার গুলিচালনা ও প্রাণহানির ঘটনার সাক্ষী রইল আমেরিকা। কখনও চার্চে ঢুকে, কখনও স্কুলে, কখনও আবার শপিং মল অথবা ভিড়ের মাঝে বন্দুক হাতে দাপট চলছেই। সেখানকার বন্দুক আইন সংশোধন নিয়ে যতই আলোচনা হোক, সুফল মিলছে না কিছুতেই।

আমার দেশ

অগ্নিবীরদের বিজেপি কার্যালয়ে নিরাপত্তারক্ষীর কাজ দিতে চান বিজয়বর্গীয়! তীব্র প্রতিবাদ কেজরিওয়ালের

সেনাবাহিনীতে অগ্নিপথ প্রকল্পের মাধ্যমে নিয়োগের প্রতিবাদে দেশজুড়ে অশান্তি চলছে। বিক্ষোভের মধ্যে পড়ে প্রকল্পে বেশ কিছু পরিবর্তনও আনা হয়েছে। এই পরিস্থিতির মধ্যে ফের বিতর্কিত মন্তব্য করলেন বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়। অগ্নিবীরদের বিজেপি পার্টি অফিসে সিকিউরিটির কাজে রাখা হবে, বলেছেন তিনি। এই মন্তব্যের তীব্র নিন্দা করেছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল, শিবসেনা সাংসদ প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদি। নিন্দা করেছেন বিজেপি সাংসদ বরুণ গান্ধীও। অগ্নিপথ প্রকল্পের মাধ্যমে সেনায় নিয়োগ করলে চাকরিপ্রার্থীদের কাজের নিশ্চয়তা থাকবে কি না, সেই নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছিল কৈলাস বিজয়বর্গীয়কে। উত্তরে তিনি বলেন, অগ্নিবীররা বিশেষ প্রশিক্ষণ পাবেন। চার বছর চাকরি করে বেরনোর পরে ১১ লক্ষ টাকা। এছাড়াও সারাজীবন অগ্নিবীর হিসাবে নিজের পরিচয় দিতে পারবেন তাঁরা। এরপরেই বিতর্কিত মন্তব্য করে তিনি বলেন, যদি বিজেপির অফিসে নিরাপত্তারক্ষী নিয়োগ করতে হয়, তাহলে অগ্নিবীরদেরকেই আগে সুযোগ দেওয়া হবে। এহেন মন্তব্য করার পরেই নিন্দায় সরব হন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। টুইট করে তিনি বলেন, দেশের যুবসমাজ ও সেনাবাহিনীর সদস্যদের ছোট চোখে দেখবেন না। তারা দিন রাত পরিশ্রম করে সেনাবাহিনীর প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাশ করে। দেশের সেবা করবে বলেই এত পরিশ্রম করে তারা। বিজেপি অফিসের বাইরে গার্ডের কাজ করার জন্য নয়। শিবসেনা সাংসদ প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদি বলেছেন, আমাদের সেনারা প্রশিক্ষণ দেবেন অগ্নিবীরদের, যেন তারা ভাল সিকিউরিটি গার্ড হতে পারে! সেনার উর্দিকে এইভাবে অপমান করা হচ্ছে। প্রতিবাদ করেছেন বিজেপি সাংসদ বরুণ গান্ধীও। টুইটে লিখেছেন,সারা পৃথিবী ভারতীয় সেনাবাহিনীর বীরত্বের কথা জানে। সেই সেনাকে একটি রাজনৈতিক দলের অফিসে চৌকিদার হিসাবে রাখার কথা বলা হচ্ছে। অভিনন্দন! ভারতীয় সেনায় যোগদান করা মানে ভারতমাতার সেবা করা। আর পাঁচটা চাকরির সঙ্গে অনেক তফাত রয়েছে। ক্রমাগত বিক্ষোভ চলতে থাকায় রবিবার প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন ভারতীয় সেনার তিন বিভাগের প্রধান। আলোচনার পরে বেশ কিছু রদবদলের কথা ঘোষণা করা হয়। কিন্তু তারপরেই বিজেপি নেতার এহেন মন্তব্যে ফের বিতর্ক শুরু হয়ে গিয়েছে। তবে এই বিতর্ক ছড়িয়ে পড়তেই সাফাই দিয়েছেন বিজয়বর্গীয়। আমি বলতে চেয়েছিলাম, অগ্নিবীররা প্রশিক্ষণ শেষ করে যে কাজেই যোগ দিতে চাইবেন, সেখানেই তাঁদের কাজে নেওয়া হবে। উল্লেখ্য, টুইটারকে ‘টুলকিট গ্যাং বলে কটাক্ষ করে তিনি বলেছেন, টুলকিট গ্যাংয়ের সদস্যরা অযথা আমার কথাকে বিকৃত করেছে। তবে তাঁর সাফাইয়ের পরও এই বিতর্ক থামে কিনা, সেটাই এখন দেখার।  

আমার দেশ

রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে বিরোধী দলের মন বোঝার দায়িত্বে বিজেপির ১২ জন হেভিওয়েট

বিরোধীদের সঙ্গে আলোচনার জন্য দায়িত্বে দু’জন। আর ‘বন্ধু’ দলের সঙ্গে কথা এগিয়ে নিয়ে যেতে দায়িত্ব দেওয়া হল ১২ জন হেভিওয়েট নেতাকে। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের কৌশল ঠিক করতে রবিবার বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডার বাড়িতে বৈঠকে বসে দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। বৈঠকে এক একজনের কাঁধে এক একটি দলের শীর্ষনেতার সঙ্গে কথা বলার দায়িত্ব দেওয়া হয়। বুধবারের মধ্যে নাড্ডার কাছে রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, আগামিকাল অর্থাৎ মঙ্গলবার মুম্বইয়ে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী নিয়ে আলোচনা করতে বৈঠকে বসছে বিজেপি বিরোধী শিবির। বৈঠকে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাজির থাকার কথা থাকলেও বিশেষ জরুরি কাজে ব্যস্ত হয়ে যাওয়ায় তিনি থাকতে পারবেন না। তাঁর জায়গায় বৈঠকে যোগ দেবেন সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জয় নিশ্চিত করতে আগেই ময়দানে নেমেছে গেরুয়া শিবির। বিরোধীদের সঙ্গে কথা বলার দায়িত্ব নেন সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, এনসিপি নেতা শরদ পওয়ার, উত্তরপ্রদেশের বিরোধী দলনেতা ও সমাজবাদী পার্টির সুপ্রিমো অখিলেশ যাদব-সহ অবিজেপি নেতাদের সঙ্গে কথা বলেন রাজনাথ। কিন্তু বিরোধী নেতাদের মনোভাব আঁচ করে বেশিদূর এগোননি। বদলে জয় নিশ্চিত করতে নিজেদের মতো করে ‘টিম’ গোছানো শুরু করে পদ্মশিবিরের শীর্ষনেতৃত্ব। নাড্ডা ও অমিত শাহর নেতৃত্বে ১৪ জনের সমন্বয় দল গঠন করা হয়। বন্ধুস্থানীয় দলের শীর্ষনেতৃত্বের সঙ্গে কথা এগিয়ে নিয়ে যেতেই গঠন করা হয় সমন্বয় দল। এদিন ছিল সেই দলের প্রথম বৈঠক। নাড্ডা, অমিত শাহ ছাড়াও ছিলেন গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত, জি কিষেন রেড্ডি, অশ্বিনী বৈষ্ণব, সর্বানন্দ সোনওয়াল-সহ দলের শীর্ষনেতৃত্ব। সূত্রের খবর, ওয়াইএসআর কংগ্রেস, জেডিইউ, বিজু জনতা দল, বিএসপি, শিরোমণি অকালি দল, এআইডিএমকে, টিআরএসের সঙ্গে প্রাথমিকভাবে কথা বলবেন শীর্ষনেতৃত্ব। বিশেষ করে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের মান ভাঙাতে তাঁর সঙ্গে সরাসরি কথা বলবেন অমিত শাহ ও রাজনাথ সিং। অগ্নিপথ প্রকল্পকে কেন্দ্র করে যেভাবে বিহার অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠেছে তাতে নীতীশ কী করবেন, তা নিয়ে যথেষ্ট চিন্তায় শাহরা। এছাড়াও সর্বভারতীয় সভাপতি বিভিন্ন রাজ্য থেকে নির্বাচিত নির্দল ছাড়াও ছোট ছোট দলের বিধায়ক ও সাংসদদের সঙ্গে গুরুত্ব দিয়ে কথা বলার নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।

আমার দেশ

বিমান যাত্রার খরচ কমাতে একগুচ্ছ নির্দেশিকা কেন্দ্রের

সেনার ‘অগ্নিপথ’ প্রকল্পে নিয়োগ নিয়ে দেশজুড়ে অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি চলছে গত কয়েক দিন ধরেই। উল্লেখ্য, চার বছরের চুক্তিভিত্তিক এই নিয়োগের অন্যতম কারণ কেন্দ্রীয় সরকারের ব্যয় কমানো। সরকারের খরচ কমাতে এবার কেন্দ্রীয় সরকারি আধিকারিকদের বিমান যাত্রা নিয়ে একগুচ্ছ নির্দেশিকা জারি করল অর্থমন্ত্রক। নয়া নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, এবার থেকে সরকারি সফরে সবচেয়ে স্বল্পমূল্যের বিমান টিকিটেই যাতায়াত করতে হবে আধিকারিকদের। সরকারি সফর বা এলটিসির ক্ষেত্রে কমপক্ষে ২১ দিন আগে টিকিট কাটতে বলা হয়েছে।যাতে করে টিকিটের মূল্য তুলনামূলক কম পড়ে। মন্ত্রক তরফে জানানো হয়েছে, সরকারি সফরে একটিমাত্র বিমান টিকিটই কাটতে পারবেন একজন আধিকারিক। অর্থাৎ সঙ্গী বা সঙ্গীনির জন্য টিকিট কাটা চলবে না। সেই ব্যয়ভার বহন করবে না সরকার। এছাড়াও বুকিং করতে হবে সফরের বেশ খানিকটা আগেভাগে। ভ্রমণ কর্মসূচি অনুমোদন প্রক্রিয়াধীন থাকলেও টিকিট বুক করে ফেলা উচিত বলে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। খুব অসুবিধা না হলে তা বাতিল করাও চলবে না। উল্লেখ্য, বর্তমানে তিনটি ট্রাভেল এজেন্সি থেকে টিকিট বুক করা হয় কেন্দ্রীয় সরকারি আধিকারিকদের জন্য। সেগুলি হল বালমার লরি অ্যান্ড কোম্পানি, অশোক ট্রাভেল ও টুরস এবং আইআরটিসি। মন্ত্রক জানিয়েছে, জরুরি কারণে যদি অতি দ্রুত টিকিট কাটার প্রয়োজনও হয় সেক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সফরের ৭২ ঘণ্টা আগে বিমান যাত্রার কারণ দর্শাতে হবে। অন্যদিকে টিকিট বাতিল করা হলেও অন্তত ২৪ ঘণ্টা আগে কেন বাতিল করা হচ্ছে, তা জানাতে হবে। একইসঙ্গে জানানো হয়েছে, টিকিট কাটার সময় সবচেয়ে কম মূল্যের যে বিমান টিকিট মিলবে, সেটিই কাটতে হবে। এছাড়াও ভাঙা যাত্রার বদলে একটান যাত্রার বিমানে সফর করতে বলেছে অর্থমন্ত্রক। তবে নয়া নির্দেশিকায় এও জানানো হয়েছে, যাবতীয় টিকিট একজন কেন্দ্রীয় সরকারি আধিকারিক ব্যক্তিগতভাবেও বুক করতে পারেন। কিন্তু তথ্যপ্রমাণ জমা দিতে হবে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে।