ভোটাভুটিতে বিধান পরিষদ গঠনের প্রস্তাব পাশ হয়ে গেল পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায়। বুধবার ভোটাভুটি শুরু হলে, বিধান পরিষদ গঠনের পক্ষে মত দেন ১৯৬ জন। বিপক্ষে মত দেন ৬৯ জন। তবে বিধানসভায় পাশ হয়ে গেলেও, বিধান পরিষদ গঠনের জন্য রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের সিলমোহর দরকার। সেখান থেকে কেন্দ্রীয় আইন মন্ত্রক ঘুরে লোকসভা এবং রাজ্যসভা, সংসদের দু’কক্ষেই প্রস্তাবটি পাশ করাতে হবে। তার পর চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষর লাগবে। তবেই এ রাজ্যে রাজ্যে বিধান পরিষদ চালু হবে।
২০১১ সালে ক্ষমতায় এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফের বিধান পরিষদ গঠনের দাবি তুলেছিলেন। কিন্তু কাজ এগোয়নি। সম্প্রতি তৃতীয় বার রাজ্যে ক্ষমতায় ফিরেছেন মমতা। তার পরই নতুন করে বিধান পরিষদ গঠনের প্রস্তাব তোলে তাঁর সরকার। মঙ্গলবার বিধানসভার অধিবেশনে সেই নিয়ে ভোটাভুটি হলে বিধানসভার দুই তৃতীয়াংশ সদস্যই তাতে অনুমোদন দেন।
প্রবল হট্টগোলের মধ্যেই পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় পাশ হয়ে গেল বিধান পরিষদ গঠনের প্রস্তাব। রাজ্যে উচ্চকক্ষ নতুন করে স্থাপনের জন্য ভোটাভুটি হয় মঙ্গলবার। দুই তৃতীয়াংশ ভোটে এদিন পাশ হয় বিধান পরিষদ গঠনের প্রস্তাব।
এদিন বিধানসভা অধিবেশনের দ্বিতীয়ার্ধের শেষে ফের সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, ‘বিধান পরিষদ তৈরি হলে অর্থের অপচয় হবে। তাই আমরা এর বিরোধীতা করছি।
Be the first to comment