শপথ নেওয়ার কয়েকঘণ্টার মধ্যেই সম্পন্ন হলো দফতর বণ্টনও। বুধবার সকালে একের পর এক হেভিওয়েটের ইস্তফার মতোই মন্ত্রকের দায়িত্বের ঘোষণাতেও চমক।
পীযূষ গোয়েলের হাত থেকে রেলমন্ত্রকের দায়িত্ব গেল অশ্বিনী বিষ্ণোইয়ের হাতে। পীযূষ গোয়েল পেলেন বস্ত্র মন্ত্রকের দায়িত্ব।
অনুরাগ ঠাকুর পেলেন তথ্য-সম্প্রচার ও ক্রীড়া মন্ত্রক। আগে অর্থ মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দায়িত্ব গেলো মনসুখ মাণ্ডবীর হাতে। সেই মন্ত্রকের সঙ্গে রাসায়নিক ও সার মন্ত্রক মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি আগে রাসায়নিক ও সার মন্ত্রক এবং বন্দর ও জলপথ মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন।
কিরেণ রিজিজু আইনমন্ত্রী হলেন। আগে ক্রীড়ামন্ত্রী ছিলেন। আর আইন মন্ত্রক ছিল রবিশংকর প্রসাদের হাতে।
বস্ত্র বাদ গেলেও স্মৃতি ইরানির হাতে রইল নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রক। সেইসঙ্গে ‘স্বচ্ছ ভারত অভিযানের’ দেখভাল করবেন।
হরদীপ সিং পুরীর হাত থেকে অসামরিক বিমান পরিবহনের দায়িত্ব গেল জ্যোতিরাদিত্য় সিন্ধিয়ার কাছে। এর সঙ্গেই যুব শক্তি মন্ত্রকের দায়িত্বও পেলেন মধ্যপ্রদেশের সাংসদ।
হরদীপ সিং পুরীকে ক্যাবিনেট পর্যায়ের মন্ত্রী করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় আবাসন এবং নগরোন্নয়ন মন্ত্রক পেয়েছেন। সেই মন্ত্রকের সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে পেট্রোলিয়াম মন্ত্রককে।
ধর্মেন্দ্র প্রধান নয়া শিক্ষামন্ত্রী হলেন। শিক্ষা মন্ত্রকের সঙ্গে দক্ষতা উন্নয়ন মন্ত্রকের সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাঁর হাতে আগে পেট্রোলিয়াম মন্ত্রক ছিল।
সাংস্কৃতিক মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী হলেন মীনাক্ষী লেখি।
প্রথমবার সাংসদ হয়েই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিমন্ত্রীর পদ পেলেন বাংলার চার মন্ত্রী।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী হলেন নিশীথ প্রামানিক। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকে অমিত শাহের ডেপুটি হলেন তিনি। তাঁকে নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকে তিনজন রাষ্ট্রমন্ত্রী হয়েছেন। সঙ্গে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী হয়েছেন।
সুভাষ সরকার পেলেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব।
জন বার্লা পেলেন সংখ্যালঘু উন্নয়ন মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব।
বনগাঁর সাংসদ শান্তনু ঠাকুর পেলেন পোর্ট, শিপিং এবং জলসম্পদ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব।
Be the first to comment