মহেশতলায় রাসায়নিক গোডাউন থেকে ছড়িয়ে পড়া আগুন এখনও পুরোপুরি বাগে আনা যায়নি। ইতিমধ্যেই ২টি কারখানা সম্পূর্ণ ভষ্মীভূত হয়ে গিয়েছে। রাসায়নিক থাকার কারণে জলের পাশাপাশি আগুন নেভাতে ব্যবহার করা হচ্ছে ফোম। তবে পরিস্থিতি বিচার করে রোবট আনা হচ্ছে।
অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু। তিনি বলেন, অধিকাংশ কারখানাগুলিতে মজুত রয়েছে রাসায়নিক দাহ্য। তাই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সময় লাগছে। এটি একটি শিল্প কারখানা এলাকা। অধিকাংশ কারখানাতেই রায়াসনিক তৈরি হতো বা রাসয়নিক মজুত রয়েছে। ফলে আগুনের তীব্রতা এতটা বেশি হয়েছে। এখনওপর্যন্ত দমকলের ১১ টি ইঞ্জিন কাজ করছে। একটি ফোম টেন্ডারও রয়েছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য রোবট আনা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার বেলা বারোটা নাগাদ পালান ইনডাস্ট্রিজ নামে মহেশতলার ওই শিল্প তালুকে আগুন লেগে যায়। তারপর তা ছড়িয়ে পড়ে পাশাপাশি কারখানাগুলিতে। দমকল মন্ত্রী বলেন, একটি স্যানিটাইজারের গোডাউনে আগুন লেগেছিল। কীভাবে আগুন লাগল তা এখনও বলা যাচ্ছে না। প্রবল হওয়ায় সেই আগুন পাশের একটি নারকেল তেলের কারানায় ছড়িয়ে পড়ে। আর তাতেই আগুনটা বেড়ে যায়। আগুন কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলেও তা নেভেনি। এরকম একটি শিল্প এলাকায় দমকলের ইঞ্জিন ঢোকার সমস্যার কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কিছুটা অসুবিধা হচ্ছে।
Be the first to comment