দিল্লি গেলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, বিকেলেই তৃণমূলের সংসদীয় কমিটির বৈঠক ডাকলেন অভিষেক

Spread the love

দিল্লি গেলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার তাঁর দিল্লি সফরে একগুচ্ছ কর্মসূচি রয়েছে। একদিকে যেমন প্রধানমন্ত্রী-রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করবেন তিনি। অন্যদিকে মোদীবিরোধী আন্দোলনের ঝাঁজ বাড়াতে দেখা করবেন বিরোধী দলের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী এবং NCP প্রধান শরদ পাওয়ারের সঙ্গেও তাঁর বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে পারেন আম আদমি পার্টির নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল।

এছাড়া তাঁর সঙ্গে দেখা করতে পারে ডিএমকে, সমাজবাদী পার্টি, আরজেডি, শিবসেনা নেতৃত্ব। ২৮ জুলাই তৃণমূলের সংসদীয় কমিটির বৈঠকও ডেকেছেন ওই কমিটির চেয়ারম্যান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে তার আগে, আজ বিকেলে সংসদীয় কমিটির বৈঠক ডেকেছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সংসদ ভবনেই হবে সেই বৈঠকে। বৈঠকে লোকসভা ও রাজ্যসভার সমস্ত সাংসদদের উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, পেগাসাস ইস্য়ুতে এবার আরও কোমর বেঁধে আন্দোলনে নামতে চলেছে তৃণমূল। সূত্রের খবর, গেরুয়া শিবিরকে চাপে ফেলতে সেজন্য বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলোকেই টার্গেট করেছে ঘাসফুল শিবির। ত্রিপুরা, উত্তরপ্রদেশ, গুজরাতে আন্দোলনের ঝাঁজ বাড়াতে চলেছে তৃণমূল। একই সঙ্গে সংসদেও সমান আক্রমণাত্মক ভূমিকা পালন করছে শাসক দল। এই ইস্য়ুতে আলোচনা চেয়ে সোমবার লোকভার স্পিকার ওম বিড়লার সঙ্গে দেখা করেন তৃণমূলে লোকসভার নেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে ছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। স্পিকারের সঙ্গে প্রায় ৫০ মিনিট কথা বলেন দু’জনে। সূত্রের খবর, পেগাসাস নিয়ে ওম বিড়লার সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। 

অন্যদিকে বিরোধী জোটের সুর বেঁধে দিতে সোমবার বিকেলেই দিল্লি পৌঁছেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রধানমন্ত্রী-রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করার পাশাপাশি, কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী এবং NCP প্রধান শরদ পাওয়ারের সঙ্গেও তাঁর বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। ২৮ জুলাই তৃণমূলের সংসদীয় কমিটির বৈঠকও ডেকেছেন ওই কমিটির চেয়ারম্যান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সূত্রের খবর, মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে পারেন আম আদমি পার্টির নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল। এছাড়া তাঁর সঙ্গে দেখা করতে পারে ডিএমকে, সমাজবাদী পার্টি, আরজেডি, শিবসেনা নেতৃত্ব।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*