বাংলায় তৃতীয় বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার পর ত্রিপুরায় জোড়াফুল ফোটানোর প্রস্তুতি শুরু করেছে তৃণমূল। তাদের জন্য সমীক্ষা চালাতেই আইপ্যাকের ২৩ সদস্যের একটি দল সেখানে রয়েছে। কিন্তু পুলিশ দিয়ে রবিবার রাত থেকে তাঁদের হোটেলে ‘বন্দি’ করে রাখা হয়েছে। পরে তদের করোনা পরীক্ষার জন্য বন্দি করা হয়েছে বলে যুক্তি দেয় ত্রিপুরা সরকার। বুধবার সকালে আইপ্যাক সদস্যদের করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ আসার পরও আইপ্যাক কর্মীদের ছাড়া হয়নি। তাঁদের ছাড়িয়ে আনতে বুধবার সকালের বিমানেই আগরতলায় যান ব্রাত্য বসু, মলয় ঘটক এবং ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়।
আগরতলায় সাংবাদিক বৈঠকে করেন ব্রাত্য বসু, মলয় ঘটক এবং ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়। জানালেন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় পাঠিয়েছেন তাঁদের। ত্রিপুরায় যে ভাবে স্বৈরতান্ত্রিক উপায়ে আটকে রাখা হয়েছে আই-প্যাক কর্মীদের তার প্রতিকার করতেই এসেছেন তাঁরা।
আইপ্যাককে সমন পাঠানো হল কেন, আইপ্যাক তো কোনও রাজনৈতিক দল নয়। প্রশ্ন করলেন ব্রাত্য বসু। দু’টি টিকা নেওয়া সত্ত্বেও আই প্যাকের কর্মীদের বিরুদ্ধে বিপর্যয় মোকাবিলা আইনে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে কেন। প্রশ্ন করেছেন মলয় ঘটক।
Be the first to comment