তিহাড় জেলে আপাতত রয়েছেন অনুব্রত মণ্ডল। এদিকে গরুপাচার মামলার তদন্তে আসানসোলের বিশেষ সংশোধনাগারের সুপারিন্টেন্ডেন্টের পর সিউড়ি থানার আইসিকে তলব করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।আগামিকাল অর্থ্যাৎ শনিবারই আইসি (ইনস্পেক্টর-ইনচার্জ) মহম্মদ আলিকে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। সূত্রের খবর, তাঁর ব্যাঙ্কের নথিও নিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
কিন্তু কেন একের পর এক পুলিশকর্তাকে তলব করা হচ্ছে? কোন রহস্যভেদ করতে চায় ইডি? সূত্রের খবর, গরু পাচারকাণ্ডের সঙ্গে যোগ রয়েছে সিউড়ি থানার আইসির। সত্যিই কী তাই? তাহলে এতদিন সেই বাংলায় বসে কেন সেই পর্দাফাঁস করতে পারলেন না ইডি কর্তারা? যদিও সিউড়ি থানার আইসি ইডির দফতরে হাজিরা দেবেন কিনা, তা এখনও স্পষ্ট নয়।
এর আগে গরু পাচার মামলায় আসানসোলের বিশেষ সংশোধনাগারের সুপারিন্টেন্ডেন্ট কৃপাময় নন্দীকে তলব করেছে ইডি। আগামী ৫ এপ্রিল তাঁকে হাজিরা দিতে হবে দিল্লিতে ইডির দফতরে। সঙ্গে ব্যাঙ্কের নথি নিয়ে আসতে হবে বলেও খবর। এই প্রসঙ্গে কৃপাময় বলেন, ‘‘আমাকে আগামী ৫ এপ্রিল তলব করা হয়েছে। তবে ঠিক কী কারণে ডাকা হয়েছে, আমি এখনও জানি না। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানিয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ যা সিদ্ধান্ত নেবেন, সেই মতো কাজ করব।’’
Be the first to comment