সিকিমের নাথুলায় এখনও পর্যন্ত এক শিশু ও দুই মহিলা সহ মোট সাত জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত ১৩।মৃতদের মধ্যে দু’জন পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা। আহত ১৩ জনের মধ্যে সাত জনই বাংলার বাসিন্দা।
মৃতদের মধ্যে সৌরভ রায়চৌধুরী (২৮) এবং প্রীতম মাটি (৩৮) দু’জনেই পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা। এর মধ্যে প্রীতম বাড়ি কলকাতায়। সৌরভের বাড়ি কোথায় তা এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি ।মৃত শিব লামিচানে আশিকা ঢাকাল (২২) এবং মুনা শাহ শ্রেষ্ট্রা ৩ জনেই নেপালের বাসিন্দা।বাকি দু’জন উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা। সিকিম সরকারের তরফ থেকে মৃতদেহগুলি বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।আহতদেরও একটি তালিকা ইতিমধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে। আহতদের মধ্যে সাত জন এ রাজ্যের বাসিন্দা।
আহতদের মধ্যে সাত জনকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। বাকিদের চিকিৎসার জন্য গ্যাংটকের স্যর থুটোব নামগিয়াল মেমোরিয়াল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার সকালে গ্যাংটক থেকে নাথুলা যাওয়ার পথে ১৫ মাইলে আচমকাই তুষারধস নামে। ধসের কবলে পড়ে পর্যটকদের ৫-৬টি গাড়ি। বরফের তলায় চাপা পড়ে যান প্রায় ২০-৩০ জন পর্যটক। তড়িঘড়ি উদ্ধারকাজে নামে সেনাবাহিনী, সিকিম পুলিশ, সিকিমের ট্র্যাভেল অ্যাসোসিয়েশন, পর্যটন দফতরও।
Be the first to comment