তৃণমূলের অভ্যন্তরীণ বৈঠকে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরীকে বাড়তি গুরুত্বই দিলেন না তৃণমূল নেত্রী। সূত্রের খবর, শুক্রবার দলীয় বৈঠকে মমতা বলেছেন, ‘অধীর কোনও ফ্যাক্টর নয়’। বহরমপুর কেন্দ্রে কংগ্রেসকে জমি না ছাড়ার ইঙ্গিত এসেছে তৃণমূল নেতৃত্বের থেকে, সূত্র মারফত এমনও জানা যাচ্ছে। উল্লেখ্য, লোকসভা ভোটের আগে ইন্ডিয়া জোটের প্রাদেশিক সমীকরণ ঘিরে জোর চর্চা চলছে গোটা দেশজুড়ে। কোন দল কোন রাজ্যে কাকে কতটা আসন ছাড়বে, তা নিয়ে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। প্রাদেশিক রাজনীতির সমীকরণ নিয়ে কাটাছেঁড়া চলছে বাংলাতেও। তৃণমূলের সঙ্গে কংগ্রেসের আসন সমঝোতা বাংলার মাটিতে কতটা সফল হবে, তা নিয়ে চর্চা চলছে। এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই স্বাভাবিকভাবে জল্পনা ছড়িয়েছে, তাহলে কি বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থী দিতে চলেছে তৃণমূল? এখনও পর্যন্ত সূত্র মারফত যা জানা যাচ্ছে, বহরমপুর কেন্দ্রে প্রার্থী দেওয়ার চিন্তাভাবনাও একেবারে বাদের খাতায় রাখছে না তৃণমূল শিবির।
সূত্র মারফত এও জানা যাচ্ছে, শুধু বহরমপুরেই নয়, মুর্শিদাবাদের তিনটি আসনেই জয়ের জন্য ঝাঁপাতে চাইছে শাসক শিবির। অর্থাৎ, যদি শেষ পর্যন্ত এটাই বাস্তবায়িত হয়, তাহলে কি বর্তমানে কংগ্রেসের যে দু’টি আসন রয়েছে অর্থাৎ অধীরের মুর্শিদাবাদ ও আবু হাসেম খান চৌধুরীর দক্ষিণ মালদা… দুই জায়গাতেই প্রার্থী দিতে চলেছে তৃণমূল?
Be the first to comment