ডুমুরজোলায় তৃণমূলের ছাত্র-যুব সমাবেশে এলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বললেন,
একটা এমএলএ এমপি কাউন্সিলর হতে পারে। তাকে সবার জন্য কাজ করতে হয়। আমি চাই আমার একজন একটা স্তম্ভ হোক। নেতা বলে অহংকার দরকার নেই। যে নিজেকে কর্মী মনে করে সে আমার কাছে একশ। নেতা তৈরী হতে হয়। লবি করতে হয়না টিএমসি তে। দলীয় কর্মীরা আমার অ্যাসেট।
টিএমসি মানুষের দল। মানুষকে বাদ দিয়ে দল নয়। বাই ইলেকশনে এত ভোটে যেতা সহজ নয়। সবই কৃতিত্ব মানুষের।
যে কাজ আমাদের গর্ভমেন্ট করছে তা কেউ করতে পারবে না।
লোভ নয়। লোভ সংবরন করা রাজনীতির বড় হাতিয়ার। নিজের জন্য দল বিক্রী নয়। আমাদের দলের সাথে সিপিএম, বিজেপি, কংগ্রেসের সম্পর্ক নেই। সিপিএমের লজ্জা নেই। ওরা যত আমাদের বিরোধিতা করবে তত ইঁদুরের গর্তে ঢুকে যাবে।
দলকে মানুষের উপযুক্ত করতে হবে। নিজে কি পেলাম, তুচ্ছ। কতটা করতে পারলাম মানুষের জন্য এটা বড় ব্যাপার।
নিজেরা ক্ষমতায় থেকে সবার ফিউচার নষ্ট করে দিয়েছে সিপিএম। বিজেপিকে আর দূরবীন দিয়েও খুঁজে পাওয়া যাবে না।
বিজেপি সরকার গভর্নেন্স জানে না। কৃষকদের ইনকাম বাড়বে কি করে? কোনো টাকা রাখেনি। নার্ভাসনেস বাজেট, ব্যাম্বু বাজেট। বাঁশের মিশন করবে। এবার থেকে যারা প্রতিবাদ করবে তাদের পেটানো হবে। লোন মুকুব না করে বলছে ব্যাম্বু মিশন। গোবর জমাও। ব্যাঙ্ক-এ ঢোকাও। রাজস্থানে হেরে ভুত। তিন পার্টি এক করলেও আমাদের কাছে আসতে পারবে না। আর কে সেকেন্ড থার্ড হলো দেখিনা।
কোনো ফান্ডে টাকা নেই। পুরোটাই ভাঁওতা। সুপারফ্লপ বাজেট। এমন হারা হারবে দূরবিন দিয়ে খুঁজতে হবে। ২০১৯ এ এমন গো হারা হারবে না ওরা, বিজেপিকে আর খুঁজে পাওয়া যাবে না।
টাকা দিয়ে বাংলা জয় করা যায় না। আর বাইক দিয়ে বাংলা জয় করা যায় না।
যে ভোট গুলো বিজেপি পাচ্ছে। সেগুলো সিপিএমের। কারণ সিপিএমের সঙ্গে বিজেপির বোঝাপড়া ছিল, এখনও আছে। শুধুতাই নয়, কংগ্রেসের সঙ্গেও রাজ্যে রাজ্যে বোঝাপড়া আছে।
Be the first to comment