জওহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামের SAI অ্যাকাডেমির হস্টেল থেকে দেহ উদ্ধার হয় তাঁর।
জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার সকালে পালেন্দরের সঙ্গে তার বাবার ফোনে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়। এরপর ওর বোন কথা বলতে আসে। আর বুধবার তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। তবে মৃত্যুর আসল কারণ এখনও জানা যায়নি। কোনও সুইসাইড নোটও উদ্ধার হয়নি। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
মৃতের বাবা মহেশ পাল বলেন, “পালেন্দর আমাকে বলেছিল ওর টাকা লাগবে। আমি টাকা দেব বলেছিলাম ওকে। জানি না তারপর কী হল। কারও বিরুদ্ধে আমার কোনও অভিযোগ নেই।”
Be the first to comment