মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে আচমকা ইস্তফা বিপ্লব দেবের, কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা

Spread the love

আচমকা ইস্তফা দিলেন ত্রিপুরার বিজেপি মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব। এক লাইনের চিঠি লিখে পাঠিয়ে দিলেন রাজ্যপালকে। বিপ্লব কেন এমন ভাবে পদ ছেড়ে দিলেন তা নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। ত্রিপুরার রাজনীতিতেও নানা জল্পনা তৈরি হয়েছে। একটি সূত্রের দাবি, তাঁকে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের তরফে ইস্তফা দিতে বলা হয়েছিল। তবে এই খবরের আনুষ্ঠানিক সমর্থন মেলেনি।

২০১৮ সালে ত্রিপুরায় দখলের পরেই বিপ্লবকে মুখ্যমন্ত্রী করে বিজেপি নেতৃত্ব। উপ-মুখ্যমন্ত্রী হন জিষ্ণুদেব বর্মা। কিন্তু মেয়াদ শেষ হওয়ার এত আগে কেন ইস্তফা দিলেন তার নির্দিষ্ট কারণ জানা যায়নি। তবে বিল্পবের কথায় এমন ইঙ্গিত মিলেছে যে, বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশেই তিনি ইস্তফা দিয়েছেন। ইস্তফার চিঠি রাজ্যপালকে জমা দেওয়ার পরে বিপ্লব যা বলেন তাতেও তেমনই ইঙ্গিত মিলেছে। তিনি বলেন, ‘‘দল আমাকে যেখানে যে কাজের জন্য ভাববে আমি তাতেই রাজি।’’ সরাসরি বিপ্লব কিছু না জানালেও বিজেপি সূত্রে খবর, ইস্তফার আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সঙ্গে কথা হয় তাঁর। আগামী দিনে তাঁকে বিজেপি সাংগঠনিক কাজে ব্যবহার করবে বলেও দাবি করেছেন বিপ্লব।

শুক্রবারই দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠক করার পর নিজেই টুইট করেছিলেন বিপ্লব। বিপ্লব দেবের এমন নাটকীয় ইস্তফার ঘটনাকে কটাক্ষ করেছে তৃণমূল।

তবে বিপ্লবের কথায় এমন ইঙ্গিত মিলেছে যে, বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশেই তিনি ইস্তফা দিয়েছেন। ইস্তফার চিঠি রাজ্যপালকে জমা দেওয়ার পরে বিপ্লব যা বলেন তাতেও তেমন ইঙ্গিত মিলেছে। তিনি বলেন, ‘‘দল আমাকে যেখানে যে কাজের জন্য ভাববে, আমি তাতেই রাজি।’’ সরাসরি বিপ্লব কিছু না জানালেও বিজেপি সূত্রে খবর, ইস্তফার আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সঙ্গে কথা হয় তাঁর। শুক্রবারই দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠক করার পর নিজেই টুইট করেছিলেন বিপ্লব। আগামী দিনে দল তাঁকে বিজেপি সাংগঠনিক কাজে ব্যবহার করবে বলেও দাবি করেছেন বিপ্লব।

বিপ্লবের ইস্তফা প্রসঙ্গে তৃণমূলের মিডিয়া কো অর্ডিনেটর কুণাল ঘোষের বক্তব্য, এটা বিজেপির অভ্যন্তরীণ চূড়ান্ত গোষ্ঠীবাজির পরিণতি। বিজেপি একটা লবিবাজদের দল। এর সঙ্গে ত্রিপুরার মানুষ বা ত্রিপুরার উন্নয়নের কোনও সম্পর্ক নেই। পুরোটা বিজেপির অন্দরের ক্ষমতা দখলের খেলা। কুণালের আক্রমণ, যারা একজন মুখ্যমন্ত্রীর মেয়াদ শেষ করাতে পারে না, তারা কী করে মানুষের কাছে যাবে। এই সরকার এবং সরকারের মাথারা যে মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হচ্ছে না, সেটা প্রমাণিত হয়ে গেল।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*