কোনও ব্যাচকে আলাদা গুরুত্ব দেওয়া সম্ভব নয়, আমাদের কাছে সবাই সমান: গৌতম পাল

Spread the love

আমাদের চোখে সব প্রার্থী সমান। তা সে ২০১৪র টেট উত্তীর্ণ হোন বা ২০১৭-র। আইন ভেঙে আমাকে কিছু করতে বাধ্য করা হলে অনশনে বসার অধিকার আমারও রয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে এক সাংবাদিক বৈঠকে এমনই জানালেন প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের সভাপতি গৌতম পাল। তিনি বলেন, আন্দোলনকারীদের উচিত নিজেদের শরীরকে কষ্ট না দেওয়া।

এদিন গৌতমবাবু বলেন, ‘২০১৪ বা ২০১৭-র টেট উত্তীর্ণদের আমাদের কাছে কোনও ফারাক নেই। সবাই আমাদের চোখে সমান। সবাইকে গোটা নিয়োগপ্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। প্রাথমিকে চাকরি পেতে গেলে মোট ৫০ নম্বরের যোগ্যতামানে প্রার্থীদের বিচার করা হবে। এর মধ্যে ৫ নম্বর মাধ্যমিকের নম্বরে, ১০ নম্বর উচ্চ মাধ্যমিকের নম্বরে, ১৫ নম্বর প্রশিক্ষণে, ৫ নম্বর টেটে, ৫ নম্বর ইন্টারভিউতে, ৫ নম্বর অভিজ্ঞতায় ও ৫ নম্বর অন্যান্য কৃতিত্বের জন্য ৫ নম্বর। এর মধ্যে কোনও নির্দিষ্ট বছর টেট উত্তীর্ণদের বাড়তি নম্বর দেওয়ার কোনও সুযোগ নেই।’

এদিন গৌতমবাবু বলেন, ‘আন্দোলনকারীদের আমি বারবার অনুরোধ করেছি আপনারা যে দাবি করছেন তা বৈধ নয়। নিজেদের শরীরকে এভাবে কষ্ট দেবেন না। আমাদের হাতে পদ তৈরির ক্ষমতা নেই। আর আমাকে কোনও বেআইনি কাজ করেত বাধ্য করা হলে আমারও অনশনে বসার অধিকার রয়েছে। আমরা আইনের পথে থাকব।’

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*