কামদুনি কাণ্ডে হাইকোর্ট ৬ অভিযুক্তের মধ্যে ৪ জনকে মুক্তির নির্দেশ দেওয়ার পরই, সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার চিন্তাভাবনা শুরু করে রাজ্য সরকার। শুক্রবার রাতেই প্রতিবাদী মৌসুমী কয়ালের বাড়িতে যায় CID। নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে কথাও বলেন তাঁরা।
আজ থেকে বছর দশেক আগে ২০১৩ সালে উত্তর ২৪ পরগনার কামদুনিতে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণ করে নৃশংসভাবে খুন করা হয়। নিম্ন আদালত ৬ জনকে দোষী সাব্যস্ত করে। তিনজনের ফাঁসির সাজাও দেয়। বাকি তিনজনেরও শাস্তি হয়। তবে এরপর মামলা যায় হাইকোর্টে। শুক্রবার কলকাতা হাই কোর্টে তাঁদের শাস্তি মকুবের পাশাপাশি রদও করা হয়েছে। এই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে শীর্ষ আদালতে যেতে চলেছে রাজ্য। সেই কারণেই পরিবারের সঙ্গে কথা বলতে গতকাল রাতেই কামদুনিতে যান সিআইডি আধিকারিকরা এবং প্রায় আধঘন্টা ধরে নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন বলে জানা যায়।
Be the first to comment