পিংলা, শান্তিনিকেতন, নেত্রা, নামখানা, ময়নাগুড়ি-সহ রাজ্যের মোট ৯ টি ধর্ষণ মামলায় রাজ্যের তরফে আদালতে জমা পড়ল রিপোর্ট ও কেস ডায়েরি। এদিন হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্ত ও বিচারপতি রাজর্ষি ভারদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চে জমা করা হয়েছে রিপোর্ট। এদিকে গ্রামগঞ্জের পথেঘাটে আলোর অবস্থা নিয়ে রাজ্যের কাছে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট তলব করল আদালত।
সোমবার কলকাতা হাই কোর্টে পিংলা, শান্তিনিকেতন, নেত্রা, নামখানা ও ময়নাগুড়ি-সহ ৯ ধর্ষণ মামলার শুনানি ছিল। এদিন মামলাগুলি ওঠে প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্ত ও বিচারপতি রাজর্ষি ভারদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চে। রাজ্যের তরফে সমস্ত রিপোর্ট পেশ করা হয়। রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে বেশ কিছু প্রশ্নও তোলা হয়েছে আদালতের তরফে। তবে রাজ্য পুলিশের তদন্তেই ভরসা রেখেছে আদালত। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ৪ ঠা মে।
এদিকে একের পর এক ধর্ষণের ঘটনার জেরে গ্রামের পথে আলোর ব্যবস্থার আবেদন করা হয়েছিল হাই কোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে। কারণ, এখনও অনেক জায়গা অন্ধকারাচ্ছন্ন। সেই মামলায় বলা হয়েছিল, অন্ধকারের কারণে বাড়ছে অসামাজিক কাজ, যৌন নির্যাতনের মতো ঘটনা। তার পরিপ্রেক্ষিতে গোটা রাজ্যে গ্রামের পথে-ঘাটে আলোর কী অবস্থা তা জানতে চাইল কলকাতা হাই কোর্টে। এনিয়ে রাজ্যকে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট দিতে হবে আদালতে। রাজ্য জানিয়েছে, কোথায় কত আলো প্রয়োজন তার সিদ্ধান্ত নেয় স্থানীয় প্রশাসন। তাদের থেকে রিপোর্ট নিয়ে গোটা রাজ্যের পরিস্থিতি জানাবে রাজ্য।
Be the first to comment