রোজদিন ডেস্ক, কলকাতা :- ৬৫ ঘণ্টারও বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে। এখনও তিন বছরের চেতনাকে রাজস্থানের কোটওয়ালে ৭০০ ফুট গভীর কুয়ো থেকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
তাই এবার নামছেন নিষিদ্ধ ‘র্যাট-হোল মাইনিং’ অর্থাৎ ইঁদুর-গর্ত খনন পদ্ধতিতে শিশুটিকে উদ্ধারের চেষ্টা করবেন তাঁরা।
সোমবার দুপুরে খেলতে খেলতে ৭০০ ফুট গভীর একটি খোলামুখ কুয়োতে পড়ে যায় তিন বছরের চেতনা। প্রথমে সে কুয়োর ১৫ ফুট গভীরে আটকে ছিল। পরিবারের লোকেরা তাকে টেনে বার করা চেষ্টা করতে গেলে উল্টে ১৫০ ফুট গভীরে পড়ে যায় সে। এর পর শুরু হয় উদ্ধারকাজ। শিশুর যাতে শ্বাস-প্রশ্বাসের অভাব না হয়, তার জন্য কুয়োর মুখ দিয়ে একটি অক্সিজেন পাইপও প্রবেশ করানো হয়েছে। কুয়োর কাছে জেসিবি মেশিন দিয়ে ১০ ফুট গভীর গর্ত খনন করা হচ্ছে। গর্ত খননের পর ভিতরে ঢুকবেন উদ্ধারকারীরা। পাশাপাশি, একটি পাইলিং মেশিনের সাহায্যেও খননের কাজ চলছে। কিন্তু কুয়োর মুখ অত্যন্ত সঙ্কীর্ণ হওয়ায় সমস্যায় পড়েছেন উদ্ধারকারী দলের সদস্যেরা। এর পরেই আনা হয়েছে দক্ষ খনি-শ্রমিকদের। নিজেদের দড়ির সঙ্গে জুড়ে সুড়ঙ্গে নামছেন তাঁরা।
Be the first to comment