LIVE— শুনানি শেষ, দীপাবলির পর ফের মামলা শুনবে সুপ্রিমকোর্ট

Spread the love

আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুন কাণ্ডে শুনানি চলছে সুপ্রিম কোর্ট। জুনিয়র চিকিৎসকদের অনশনের মাঝেই আজ ষষ্ঠবার প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি। এবার নজর থাকবে সিবিআইয়ের চার্জশিট, রাজ্যের স্ট্যাটাস রিপোর্ট এবং জুনিয়র চিকিৎসকদের আমরণ অনশন কর্মসূচির দিকে। এদিন আদালতের প্রশ্নের মুখে কী জানাবে রাজ্য-সিবিআই? কী নির্দেশ দেবে শীর্ষ আদালত? সেদিকেই নজর গোটা দেশের। সুপ্রিম শুনানির প্রতি মুহূর্তের খবর জানতে চোখ রাখুন রোজদিনের লাইভ আপডেটে (LIVE UPDATE)।

১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১৫:৪২ : আজকের মতো শুনানি শেষ। দীপাবলির পর ফের মামলা শুনবে সুপ্রিম কোর্ট।

১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১৫:৩৮ : শুনানিতে প্রধান বিচারপতি জানতে চান, ‘‘জুনিয়র ডাক্তারেরা কি কাজে ফিরেছেন?’’ জবাবে জুনিয়র ডাক্তারের পক্ষের আইনজীবী জানান, সকলেই কাজে ফিরেছেন। তা মানল রাজ্যও। রাজ্যের আইনজীবী বলেন, ‘‘হ্যাঁ, সাত জন যাঁরা অনশন করছেন, তাঁরা বাদে সকলেই কাজে ফিরেছেন।’’

১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১৫:২৮ : কলকাতা এবং রাজ্যে কত সিভিক ভলান্টিয়ার রয়েছে? তাঁদের যোগ্যতা কী? কীভাবে নিয়োগ করা হয় তাঁদের? জানতে চাইল সুপ্রিম কোর্ট। রাজ্যেকে হলফনামা দিতে হবে। সুুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, হাসপাতাল-থানা এবং অপরাধস্থলে সিভিক মোতায়েন করা যাবে না। এই নির্দেশ পূরণ করতে কী কী পদক্ষেপ করছে রাজ্য, তাও জানাতে হবে।

১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১৫:২৫ : সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ নিয়ে আপত্তি তুললেন সিনিয়র ডাক্তারদের আইনজীবী করুণা নন্দী। তাঁর দাবি, “যে সিভিক নিয়োগের বিরোধিতা আমরা করেছিলাম, রাজ্য তাদের নিয়োগ কার্যত দ্বিগুণ করে দিয়েছে। অথচ হাই কোর্ট এই নিয়োগ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছিল।” পালটা রাজ্যের দাবি, দেশের সব হাসপাতালে একই নিয়ম মেনে নিয়োগ করা হয়। দিল্লিতে যে নিয়ম মেনে নিয়োগ হয় কলকাতাতেও একই নিয়মে নিয়োগ হয়।

১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১৫:২০ : ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার ছাড়া আর কেউ জড়িত কি না, তা তদন্ত করে দেখছে সিবিআই। চার্জশিটের কপি জমা দেওয়া হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। তখনই বিষয়টা জানান তাঁদের আইনজীবী তুষার মেহতা। অর্থাৎ আর জি করে গণধর্ষণের তত্ত্ব, বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের অভিযোগ কার্যত নস্যাৎ হয়ে যাচ্ছে।

১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১৫:১০ : রাজ্যের দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা, দাবি সিনিয়র চিকিৎসকদের আইনজীবী করুণা নন্দী। তাঁর দাবি, ২৫ হাজার ডাক্তার বলছেন নিরাপত্তার কাজ হয়নি। কোথাও কোথাও সবে মাত্র কিছু কাজ শুরু হয়েছে।

১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১৫:০০ : রাজ্যের হাসপাতালগুলিতে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার কাজ কত দূর, তা জানিয়ে হলফনামা জমা করল রাজ্যের তরফের সিনিয়র আইনজীবী এস দ্বিবেদী। ৩১ অক্টোবরের মধ্যে আর জি কর হাসপাতাল ও মেডিক্যাল কলেজের নিরাপত্তার কাজ শেষ হবে। অন্যান্য হাসপাতালে নিরাপত্তার কাজ প্রায় শেষ জানাল রাজ্য। আর জি করের ক্ষেত্রে অনুমতি ছিল না। সেই অনুমতি পাওয়া গিয়েছে

১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১৪:৫৪ : প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন, ‘‘টাস্ক ফোর্স কী করছে?’’ সলিসিটর জেনারেল জানান, তারা এ ব্যাপারে হলফনামা জমা দিয়েছেন। তা পড়ে প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন, ‘‘৯ সেপ্টেম্বর শেষ বার টাস্ক ফোর্স বৈঠক করেছিল। তার পর আর কোনও বৈঠক করেনি?’’ তুষার জানান, কোনও বৈঠক হয়নি তার পর। এর পর কেন বৈঠক হল না, প্রশ্ন বিচারপতির। জবাবে তুষার মেহতা জানান, সচিব ছুটিতে ছিলেন। প্রত্যেককে নিয়মিত বৈঠকে বসে ৩ সপ্তাহের মধ্যে কাজ শেষের নির্দেশ দিলেন প্রধান বিচারপতি।

১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১৪:৫০ : এই ঘটনার সঙ্গে আরও কেউ যুক্ত রয়েছে কী? আর্থিক দুর্নীতির তদন্তের অগ্রগতি কত দূর? সিবিআই জানাল, এটা নিয়ে তদন্ত করতে কিছুটা সময় লাগবে। আরও তিন সপ্তাহ সময় দিল সুপ্রিম কোর্ট।

১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১৪:৪৫ : নয়া তথ্য সম্বলিত স্ট্যাটাস রিপোর্টের সাথে জমা পড়ল চার্জশিটও। চার্জশিটে উল্লেখিত তারিখ ৭ অক্টোবর। শিয়ালদহ কোর্টে আগেই চার্জশিট দাখিল করেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তাতে কলকাতা পুলিশের তদন্তকেই কার্যত মান্যতা দেওয়া হয়েছে। তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনে দোষী একমাত্র সঞ্জয় রায়-ই। সুপ্রিম কোর্টে একই কথা জানাল সিবিআই।

১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১৪:৪০ : তদন্তের অগ্রগতি কেমন, জানতে চান প্রধান বিচারপতি। তার পরই সিবিআই তদন্তের অগ্রগতি বিষয়ে রিপোর্ট জমা দিলেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। সেই রিপোর্ট পড়ছে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ।

১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১৪:৩২ : টাস্ক ফোর্সের রিপোর্ট জমা পড়ল সুপ্রিম কোর্টে। সেই রিপোর্ট পড়ছে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ।

১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১৪:৩০ : সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ বসল। অল্প কিছু সময়ের মধ্যেই শুরু হবে আরজি কর মামলার শুনানি।

১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১৪:০০ : মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর মামলার শুনানি রয়েছে। এই নিয়ে শীর্ষ আদালতে ষষ্ঠ শুনানিতে চলেছে। মামলাটি শুনবে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্রর বেঞ্চ। আরজি করের মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় সুপ্রিম কোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত ভাবে মামলা শোনার ভার নেয়। তার পর থেকেই শীর্ষ আদালতের নজরদারিতে মামলার তদন্ত করছে সিবিআই।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*