সংসদে বাদল অধিবেশন শুরু হতে না হতেই বিরোধীদের বিক্ষোভের মুখে পড়তে হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে। এদিন প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারে অন্তর্ভুক্ত নতুন মন্ত্রীদের পরিচয় করাতে চেয়েছিলেন। তবে মোদী কিছু বলার আগের থেকে শোরগোল শুরু করেন বিরোধী সাংসদরা। প্ল্যাকার্ড হাতে বিক্ষোভ দেখান অনেকে। নিজের বক্তব্য পুরোটা পেশ করতেই পারেননি প্রধানমন্ত্রী মোদী। আর এরপরই মোদী বিরোধীদের দিকে প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে বলেন, ‘হয়ত দেশের মহিলা, ওবিসি, কৃষকের ছেলেরা মন্ত্রী হয়েছে বলে অনেকে অখুশি।’ বিরোধীদের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন মোদী।
এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি ভেবেছিলাম নতুন সংসদে নতুন উদ্যম থাকবে যে এত বেশি সংখ্যায় মহিলা, দলিত, পিছিয়ে পড়া অংশের মানুষ, কৃষকের সন্তান, ওবিসি মন্ত্রী হয়েছেন। ভেবেছিলাম পিছিয়ে পড়া অংশের মানুষদের মন্ত্রিসভায় দেখে বিরোধীরা খুশি হবেন। তবে আমার মনে হয় যে এঁরা মন্ত্রী হওয়ায় কেউ কেউ হয়তো খুশি নয়। তাই তাঁদের স্বাগত জানাতে দিতে চান না বিরোধীরা।’
সংসদে বাদল অধিবেশন শুরু হতে না হতেই বিরোধীদের বিক্ষোভের মুখে পড়তে হল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে। এদিন প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারে অন্তর্ভুক্ত নতুন মন্ত্রীদের পরিচয় করাতে চেয়েছিলেন। তে মোদী কিছু বলার আগের থেকে সোরগোল শুরু করেন বিরোধী সাংসদরা। প্ল্যাকার্ড হাতে বিক্ষোভ দেখান অনেকে। নিজের বক্তব্য পুরোটা পেশ করতেই পারেননি প্রধানমন্ত্রী মোদী। আর এরপরই মোদী বিরোধীদের দিকে প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়ে বলেন, ‘হয়ত দেশের মহিলা, ওবিসি, কৃষকের ছেলেরা মন্ত্রী হয়েছে বলে অনেকে অখুশি।’ বিরোধীদের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন মোদী।
এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি ভেবেছিলাম নতুন সংসদে নতুন উদ্যম থাকবে যে এত বেশি সংখ্যায় মহিলা, দলিত, পিছিয়ে পড়া অংশের মানুষ, কৃষকের সন্তান, ওবিসি মন্ত্রী হয়েছেন। ভেবেছিলাম পিছিয়ে পড়া অংশের মানুষদের মন্ত্রিসভায় দেখে বিরোধীরা খুশি হবেন। তবে আমার মনে হয় যে এঁরা মন্ত্রী হওয়ায় কেউ কেউ হয়তো খুশি নয়। তাই তাঁদের স্বাগত জানাতে দিতে চান না বিরোধীরা।’
এদিকে এদিন বিরোধীদের বিক্ষোভের জেরে শেষপর্যন্ত কারও পরিচয় না করিয়ে লোকসভায় নতুন মন্ত্রীদের নাম শুনিয়ে বসে পড়েন প্রধানমন্ত্রী। তার পরও কিছুক্ষণ বিক্ষোভ চলে। কিন্তু অধ্যক্ষ ওম বিড়লা শোকপ্রস্তাব পাঠ করা শুরু করতেই বিরোধীদের বিক্ষোভ থেমে যায়। কিন্তু শোকপ্রস্তাব শেষ হতেই ফের শুরু হয় বিক্ষোভ প্রদর্শন।
বিক্ষোভের মাঝেই বলতে ওঠেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। তিনি বিরোধীদের এই বিক্ষোভের কড়া সমালোচনা করেন। এই ঘটনাকে গণতন্ত্রের জন্য অস্বাস্থ্যকর বলে আখ্যা দেন। রাজনাথের বক্তব্য শেষ হতেই অধ্যক্ষ প্রশ্নোত্তর পর্ব শুরু করেন। কিন্তু বিরোধীদের বিক্ষোভ চলতেই থাকে। ফলে কয়েক মিনিটের মধ্যেই সভা মুলতবি করে দেন অধ্যক্ষ।
উল্লেখ্য, অধিবেশন শুরুর আগে মোদী বলেছিলেন, ‘কক্ষের সব নেতাদের কাছে আর্জি জানাচ্ছি যে, আজ অধিবেশন শুরুর পর কিছুটা সময় দেবেন, তাহলে আমি কক্ষের ভেতরে ও বাইরে আরও তথ্য দিতে পারব। শান্তিপূর্ণভাবে কড়া প্রশ্ন করুন। সরকারকে উত্তর দিতে দিন। আমরা চাই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে অতিমারী নিয়ে আলোচনা হোক। সব সাংসদদের কাছে গঠনমূলক পরামর্শ পাব বলে আশা করছি, যাতে সবাই একজোট হয়ে লড়তে পারি। সব গাফিলতি সংশোধন করে নেওয়া হবে।’
Be the first to comment