অক্সিমিটারের দাম নিয়ন্ত্রণে নোটিস জারি করল কেন্দ্র। বছরে ১০ শতাংশের বেশি দাম বাড়ানো চলবে না। কেন্দ্রের তরফে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে এই বিষয়টি। উৎপাদনকারী এমআরপি ডিটেলস সরকারকে জানাতে হবে বলেও জানানো হয়েছে।
এদিকে, কোভিড চিকিৎসায় ব্যবহৃত সরঞ্জামের কালোবাজারি রুখতে নেওয়া হয়েছে কড়া ব্যবস্থা নিয়েছে রাজ্যও। রেমডিসিভির ব্ল্যাকেও কড়া নজরদারি রেখেছে স্বাস্থ্য দফতর। অক্সিজেন সিলিন্ডার, অক্সিমিটার-সহ একাধিক সরঞ্জামে নজর রাখা হচ্ছে। কালোবাজারি বরদাস্ত নয়, সেটিও স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিকর্তা।
বাজারে কোভিড সরঞ্জামে ব্যবহৃত জিনিস যে বাজারে পর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছে, তা বলা যাবে না। অক্সিফ্লোমিটার, অক্সিজেন সিলিন্ডারের মতো আরও কিছু আনুষাঙ্গিক জিনিস রয়েছে- যে গুলো মূলত হোম আইসোলেশনের কাজে লাগে, তা খোলাবাজারে কম পাওয়া যাচ্ছে। কালোবাজারির স্বার্থে ইচ্ছাকৃত ঘাটতি তৈরি করা হচ্ছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এই মুহূর্তে সরকারি বুলেটিনে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১ লক্ষ ১০ হাজারের বেশি মানুষ, যাঁরা হোম আইসোলেশনে রয়েছেন, তাঁদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে এই সরঞ্জামগুলি ব্যবহৃত হয়।
শনিবার রাতেই রাজ্য এসেছে আরও ভ্যাকসিন। পুনের সিরাম ইন্সস্টিটিউট থেকে ইন্ডিগোর বিমানে কলকাতায় এসে পৌঁছয় কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন। সূত্রের খবর, ৪৬ বক্স কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন এসে পৌছেছে। বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য দফতরের আধিকারিকরা। বিমানবন্দর থেকে বাগবাজার সেন্ট্রাল ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার স্টোরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
Be the first to comment