সদ্য ফিরেছেন কৈলাস-মানস সরোবর সফর শেষ করে। সোমবার দিল্লিতে বনধের মিছিলে নেতৃত্ব দিতে দেখা গেল কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীকে। মিছিলে ছিলেন প্রাক্তন কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। মনমোহন সিং বলেন, মোদী সরকার এমন কয়েকটি পদক্ষেপ নিয়েছে যা দেশের স্বার্থের অনুকূলে নয়। এই সরকারের যাওয়াই ভালো।
তেলের মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে ডাকা বন্ধে আদমি পার্টি যোগ দেয়নি বটে কিন্তু দিল্লির মিছিলে শামিল হয়েছেন দলের নেতা সঞ্জয় সিং। এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ার, ডিএমকে নেতা এম কে স্ট্যালিন বন্ধকে সমর্থন করেছেন। বন্ধের পক্ষে আছে বামেরাও । তৃণমূল কংগ্রেস সমর্থন করেনি। বন্ধের ভালো প্রভাব পড়েছে কর্ণাটক, মহারাষ্ট্র, কেৱল ও বিহারে।
কর্ণাটকে কংগ্রেসের জোটসঙ্গী জনতা দল সেকুলার বলেছে, তেলের দাম বাড়ার বিরুদ্ধে প্রতিবাদকে তারা সমর্থন করবে। খোদ শাসক দল এমন কথা বলায় সোমবার বেঙ্গালুরুতে বন্ধ রয়েছে স্কুল-কলেজ। ওড়িশায় বিজেডি নেতা নবীন পট্টনায়ক বন্ধ সমর্থন করেননি। কিন্তু তাঁর রাজ্যেও বন্ধ রয়েছে শিক্ষায়তন। বিহারে ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয়েছে ব্যাপকভাবে। পাটনা, গয়া, ভাগলপুর, জেহানাবাদ, ভোজপুর ও মুজফ্ফরপুরে ট্রেন অবরোধ করা হয়েছে। কংগ্রেসের নেতা অজয় মাকেন বলেছেন, আমরা কর্মীদের কাছে আবেদন জানিয়েছি, কেউ হিংসাত্মক কার্যকলাপে জড়াবেন না। কারণ আমরা মহাত্মা গান্ধীর পার্টি।
Be the first to comment